বিখ্যাত বাণী, মনীষীদের ১৫০ টি সেরা উক্তি

বিখ্যাত বাণী, বিখ্যাত উক্তি, সেরা উক্তিঃ বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি বা বিখ্যাত মনীষীদের বাণী-গুলো আপনাকে প্রতিদিন আপনার সম্ভাবনায় পৌঁছাতে সহায়তা করতে পারে। অবশ্যই, তারা শুধু শব্দ। কিন্তু তারা ইতিবাচক শব্দ। এবং আপনি যদি হাল ছেড়ে দেওয়ার দ্বারপ্রান্তে থাকেন বা নিজেকে পরবর্তী স্তরে ঠেলে দেওয়ার জন্য সংগ্রাম করছেন, কখনও কখনও এটি আপনার প্রয়োজন। তাই আপনি একটি প্রকল্প শেষ করার চেষ্টা করছেন, একটি নতুন দিক তাড়াহুড়ো শুরু করুন বা জীবনের সেই বড় লক্ষ্যে আঘাত করুন, কীভাবে নিজেকে অনুপ্রাণিত করবেন এবং সাফল্যের জন্য আপনার মস্তিষ্ককে প্রশিক্ষণ দিতে হবে তা জানা সাহায্য করতে পারে। সুতরাং, আসুন অনুপ্রেরণা কী, কীভাবে নিজেকে অনুপ্রাণিত করবেন এবং প্রেরণাদায়ক উক্তি-গুলো যা আপনাকে ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনবে সেগুলিতে ডুব দেওয়া যাক। এই বিখ্যাত বাণী বা বিখ্যাত উক্তি-গুলো আপনাকে আপনার দিনের প্রয়োজনগুলি জাম্প স্টার্ট দেবে, তাই এই পৃষ্ঠাটি বুকমার্ক করতে ভুলবেন না। অনুপ্রেরণা হল আপনার ব্যক্তিগত জীবন, কর্মক্ষেত্রে, স্কুলে, খেলাধুলায় বা যেকোনো শখের সাথে কিছু করার ইচ্ছা। কিছু করার অনুপ্রেরণা আপনাকে আপনার বড় লক্ষ্য এবং স্বপ্ন অর্জনে সাহায্য করতে পারে, সেগুলি যাই হোক না কেন। কীভাবে নিজেকে অনুপ্রাণিত করতে হয় তা জানা আপনাকে আপনার মন স্থির করা যেকোনো কিছু সম্পন্ন করতে সাহায্য করতে পারে, তাই আসুন আপনাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য কিছু সেরা উক্তি দিয়ে পরবর্তীতে যাই।

সেরা বাণী, বিখ্যাত উক্তি :
০১। আমাদের সময়কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে হবে, পালঙ্ক হিসেবে নয়।
– জন এফ কেনেডি
০২। আমার কোন বিশেষ প্রতিভা নেই। আমি শুধুমাত্র আবেগপ্রবণভাবে কৌতূহলী।
– আলবার্ট আইনস্টাইন
০৩। সফল হতে হলে মনের বিরুদ্ধে কাজ করতে হয়।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৩। আমাদের সমস্ত স্বপ্ন সত্যি হতে পারে, যদি আমরা সেগুলি অনুসরণ করার সাহস পাই।
-ওয়াল্ট ডিজনি
০৪। আপনি যদি মানুষকে বিচার করেন তবে তাদের ভালবাসার জন্য আপনার কাছে সময় নেই।
– মাদার তেরেসা
০৫। আপনি ছিটকে পড়েছেন কিনা তা নয়, আপনি উঠছেন কিনা তা হলো মূল বিষয়।
– ভিন্স লোম্বার্ডি
০৬। সাময়িক প্রয়োজন দীর্ঘ সময়ের দুঃখের কারণ।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৭। আপনি নিচের দিকে তাকিয়ে থাকলে কখনোই রংধনু পাবেন না।
– চার্লি চ্যাপলিন
০৮। অল্প নিয়ে সন্তুষ্ট থাকাই সবচেয়ে বড় সম্পদ।
– প্লেটো
০৯। ভবিষ্যত তাদের জন্য যারা আজ এর জন্য প্রস্তুত।
– ম্যালকম এক্স
১০। যারা খারাপভাবে ব্যর্থ হওয়ার সাহস করে তারা অনেক কিছু অর্জন করতে পারে।
– জন এফ কেনেডি
আরও পড়ুন… বাবাকে নিয়ে উক্তি
১১। একজন মহান মানুষ সবসময় ছোট হতে ইচ্ছুক।
– রালফ ওয়াল্ডো এমারসন
১২। অপরিবর্তনীয় হতে হলে একজনকে সবসময় আলাদা হতে হবে।
– কোকো চ্যানেল
১৩। যখনই সম্ভব সদয় হন। এটা সবসময় সম্ভব।
– দালাই লামা
১৪। মেধা থাকলেই তাকে মেধাবী বলা যায় না, মেধাবী হলো সে-ই যার মেধা না থাকা সত্ত্বেও চেষ্টা দিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৫। আমি সমালোচনা পছন্দ করি। এটি আমাকে শক্তিশালী করে তোলে।
– লেব্রন জেমস
১৬। ভাল বলার চাইতে ভাল করা উত্তম।
– বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন
১৭। দুঃখের মূল হল আসক্তি।
– বুদ্ধ
১৮। শান্ত থাকুন এবং চালিয়ে যান।
– উইনস্টন চার্চিল
১৯। আমি এসেছি, দেখলাম, জয় করলাম।
– জুলিয়াস সিজার
২০। এটি একজন মানুষের জন্য একটি ছোট পদক্ষেপ, মানবজাতির জন্য একটি বিশাল লাফ।
– নিল আর্মস্ট্রং
২১। তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং তাড়াতাড়ি ওঠা একজন মানুষকে সুস্থ, ধনী এবং জ্ঞানী করে তোলে।
– বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন
২২। আপনার দেশ আপনার জন্য কি করতে পারে তা জিজ্ঞাসা করবেন না, তবে আপনি আপনার দেশের জন্য কী করতে পারেন সেটা সেটা ভাবুন।
– জন এফ কেনেডি
২৩। আমাদের ভাগ্যকে ধরে রাখা নক্ষত্রের মধ্যে নয়, আমাদের নিজেদের মধ্যে।
– উইলিয়াম শেক্সপিয়ার
আরও পড়ুন… মাকে নিয়ে উক্তি
২৪। ভবিষ্যত তাদেরই যারা তাদের স্বপ্নের সৌন্দর্যে বিশ্বাসী।
– এলেনর রুজভেল্ট
২৫। সংসার পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।
– ডায়ানা, ওয়েলসের রাজকুমারী
২৬। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
– রেদোয়ান মাসুদ
২৭। আমি যা করছিলাম কাজ থেকে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছিলাম।
– রোজা পার্কস
২৮। হাজার মাইলের যাত্রা শুরু হয় এক ধাপ দিয়ে।
– লাও জু
২৯। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি এবং সেই কারণেই আমি সফল হয়েছি।
– মাইকেল জর্ডন
৩০। প্রজাপতির মত ভেসে যাও মৌমাছির মত হুল ফোটাও।
– মোহাম্মদ আলী
৩১। জীবনের সবচেয়ে ভাল জিনিস বিনামূল্যে। দ্বিতীয় সেরা জিনিসগুলি খুব ব্যয়বহুল।
– কোকো চ্যানেল
৩২। অহিংসা শক্তিশালীদের একটি অস্ত্র।
– মহাত্মা গান্ধী
৩৩। আপনি যতক্ষণ না থামেন ততক্ষণ আপনি কতটা ধীরে যান তা বিবেচ্য নয়।
– কনফুসিয়াস
৩৪। কতদিন না, কিন্তু আপনি কতটা ভালো বাস করেছেন সেটাই মুখ্য বিষয়।
– সেনেকা
৩৫। মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।
– রেদোয়ান মাসুদ
৩৬। আমরা যা কিছু ভেবেছি তারই ফল।
– বুদ্ধ

৩৭। যা আমাদের হত্যা করে না তা আমাদের শক্তিশালী করে।
– ফ্রেডরিখ নিটশে
৩৮। শান্তির সূচনা হয় হাসি থেকে। ]
– মাদার তেরেসা
৩৯। তুমি এক বারই বাঁচবে কিন্তু যদি ঠিকভাবে বাচোঁ, এক বারই যথেষ্ট।
– মায়ে ওয়েস্ট
৪০। শিক্ষা হল সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র যা আপনি বিশ্বকে পরিবর্তন করতে ব্যবহার করতে পারেন।
-নেলসন ম্যান্ডেলা
আরও পড়ুন… মোটিভেশনাল উক্তি
৪১। ভালো শিল্পীরা কপি করে, বড় শিল্পীরা চুরি করে।
– পাবলো পিকাসো
৪২। জিনিয়াস হল এক শতাংশ অনুপ্রেরণা, নিরানব্বই শতাংশ ঘাম।
– টমাস এ এডিসন
৪৩। আপনি যদি মনে করেন যে আপনি একটি জিনিস করতে পারেন বা মনে করেন যে আপনি একটি জিনিস করতে পারবেন না, আপনি সঠিক।
– হেনরি ফোর্ড
৪৪। হাঁটু গেড়ে বেঁচে থাকার চেয়ে দাঁড়িয়ে মরে যাওয়া ভালো।
– আর্নেস্তো “চে” গুয়েভারা
৪৫। কাজটা না হওয়া পর্যন্ত এইটা সবসময় অসম্ভব বলে মনে হয়।
– নেলসন ম্যান্ডেলা
৪৬। সফলতার মানুষ না হয়ে মূল্যবান মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
– আলবার্ট আইনস্টাইন
৪৭। দুর্বলরা কখনো ক্ষমা করতে পারে না। ক্ষমা শক্তিশালীদের বৈশিষ্ট্য।
– মহাত্মা গান্ধী
৪৮। আপনি কে বা আপনি দেখতে কেমন, আপনি কীভাবে শুরু করেছেন বা কীভাবে এবং কাকে ভালোবাসেন তা কোন ব্যাপার না, আমেরিকা এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি নিজের ভাগ্য লিখতে পারেন।
– বারাক ওবামা
৪৯। মানুষের মন যেদিনই ক্লান্ত হয় সেদিনই তার মৃত্যু হয়।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫০। তোমার ব্যথা কে জ্ঞানে পরিনত কর।
– অপরাহ উইনফ্রে
৫১। আমি সমস্ত দুঃখের কথা ভাবি না তবে সৌন্দর্যের কথা যা এখনও রয়ে গেছে।
– অ্যান ফ্রাঙ্ক
৫২। জীবন এমন একটি ফুল যার প্রেম মধু।
– ভিক্টর হুগো
৫৩। আপনার মনের উপর আপনার ক্ষমতা আছে – বাইরের ঘটনা নয়। এটি উপলব্ধি করুন, এবং আপনি শক্তি পাবেন।
– মার্কাস অরেলিয়াস
৫৪। সবাইকে ভালোবাসো, অল্প কিছুকে বিশ্বাস করো, কারো সাথে অন্যায় করো না।
– উইলিয়াম শেক্সপিয়ার
৫৫। অপূর্ণতা হল সৌন্দর্য, উন্মাদনা হল প্রতিভা এবং একেবারে বিরক্তিকর হওয়ার চেয়ে একেবারে হাস্যকর হওয়া ভাল।
– মেরিলিন মনরো
৫৬। সাফল্যের পথ হল ব্যাপক, সংকল্পবদ্ধ পদক্ষেপ নেওয়া।
– টনি রবিন্স
৫৭। ঈশ্বর তাদের সাহায্য করেন যারা নিজেদের সাহায্য করেন।
– বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন
৫৮। প্রস্তুতিতে ব্যর্থ হয়ে, আপনি ব্যর্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
– বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন
৫৯। মনে রাখার মতো কিছু করুন।
– এলভিস প্রিসলি
৬০। জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো।
– আব্রাহাম লিঙ্কন
৬১। ধার্মিকতা আর ধর্মান্ধতা এক জিনিস নয়। ধার্মিকতা মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যায় আর ধর্মান্ধতা মানুষকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ দেশের মানুষকে আমি ধার্মিক বলব না কারণ এ দেশের বেশিরভাগ মানুষই ধর্মান্ধ।
– রেদোয়ান মাসুদ
৬২। আমি মরতে ভয় পাই না, আমি চেষ্টা না করতে ভয় পাই।
– জে-জেড
আরও পড়ুন… শিক্ষামূলক উক্তি
৬৩। তুমি যা তার জন্যেই তুমি গর্বিত হও।
– এমিনেম (বিখ্যাত মনীষীদের বাণী)
৬৪। প্রাচীরের চেয়ে সেতু বানানো ভালো।
– এলটন জন
৬৫। আপনার নিজের গল্পের নায়ক হন।
– জো রোগান
৬৬। একমাত্র ব্যর্থতা হল চেষ্টা না করা।
– জর্জ ক্লুনি
৬৭। আমার অনুমতি ছাড়া কেউ আমাকে কষ্ট দিতে পারবে না।
– মহাত্মা গান্ধী
৬৮। মানুষ – অর্থের সন্ধানে থাকা একটি সত্তা।
– প্লেটো
৬৯। আপনার অতীত আপনার ভবিষ্যতের সমান নয়।
– টনি রবিন্স
৭০। পরিপূর্ণতার ভয় নেই, আপনি কখনই এটিতে পৌঁছাতে পারবেন না।
– সালভাদর ডালি
৭১। বাস্তবতা থেকে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের কল্পনার প্রয়োজন।
– লেডি গাগা
৭২। যে চেষ্টা করবে তার পক্ষে অসম্ভব বলে কিছু নেই।
– আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট
৭৩। ভবিষৎ শুরু আজ থেকে, কাল থেকে না।
– পোপ জন পল দ্বিতীয়
৭৪। টিয়া পাখির মতো মুখস্ত করে বড় বড় সার্টিফিকেট অর্জন করে বড় বড় চাকরি পাওয়াকে শিক্ষা বলে না, শিক্ষা হচ্ছে সেটা যা একজন মানুষের ভিতরের কুশিক্ষাকে দূর করে সমাজের পরিবর্তনে এগিয়ে আসার উৎসাহ যোগায়।
– রেদোয়ান মাসুদ
৭৫। আপনি নিজেকে যা বিশ্বাস করেন আপনি তাই।
– পাওলো কোয়েলহো
৭৬। আমরা না হলে কে? যদি এখন না তবে কবে?
– জন এফ কেনেডি
৭৭। এই মুহুর্তে সেরাটা করা আপনাকে পরের মুহুর্তের জন্য সেরা জায়গায় রাখে।
– অপরাহ উইনফ্রে
৭৮। যখন আমাদের স্মৃতি আমাদের স্বপ্নকে ছাড়িয়ে যায়, তখনই আমরা বুড়ো হয়ে যাই।
– বিল ক্লিনটন
৭৯। আমরা সবাই তারকা, এবং আমরা জ্বলজ্বল করার যোগ্য।
– মেরিলিন মনরো (বিখ্যাত উক্তি)
৮০। সুন্দর চোখের জন্য, অন্যদের মধ্যে ভাল সন্ধান করুন; সুন্দর ঠোঁটের জন্য, শুধু দয়ার কথা বলুন; এবং স্থিতিশীলতার জন্য, এই জ্ঞান নিয়ে হাঁটুন যে আপনি কখনই একা নন।
– অড্রে হেপবার্ন
৮১। আপনি যতটা পারেন, সমস্ত লোকের জন্য, আপনি যেভাবে পারেন, যতক্ষণ আপনি পারেন, সমস্ত ভাল করুন।
– হিলারি ক্লিনটন
৮২। তুমি আমাকে নিয়ে হাসো কারণ আমি আলাদা আমি তোমাকে নিয়ে হাসছি কারণ তুমি একই।
– লেডি গাগা
আরও পড়ুন… প্রেমের উক্তি
৮৩। নিজেকে কখনই সন্দেহ করবেন না। আপনি কে কখনও পরিবর্তন করবেন না। লোকেরা কী ভাববে তা চিন্তা করবেন না এবং কেবল এটির জন্য যান।
– ব্রিটনি স্পিয়ার্স
৮৪। নেতিবাচক সবকিছু – চাপ, চ্যালেঞ্জ – সবই আমার জন্য উত্থানের সুযোগ।
– কোবে ব্রায়ান্ট
৮৫। যারা বলে যে এটি করা যাবে না তারা সাধারণত অন্যদের দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়।
– জেমস বাল্ডউইন
৮৬। আপনার ভালবাসা আমাকে শক্তিশালী করে তোলে। তোমার ঘৃণা আমাকে অপ্রতিরোধ্য করে তোলে।
– ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
৮৭। জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৮৮। আমরা আমাদের স্বপ্ন বলতে চাই না। আমরা তাদের দেখাতে চাই।
– ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
৮৯। লোকেরা যদি আমার সংগীত থেকে কিছু নেয় তবে এটি জানার প্রেরণা হওয়া উচিত যে যতক্ষণ আপনি এটিতে কাজ চালিয়ে যান এবং পিছিয়ে না যান ততক্ষণ পর্যন্ত যে কোনও কিছুই সম্ভব।
– এমিনেম
৯০। আমি শুধু আমার নিজের সীমাবদ্ধতার দ্বারা বাধাগ্রস্ত হতে চাই না।
– বারব্রা স্ট্রিস্যান্ড
৯১। আপনার যা করার আছে, আপনি যা করতে চান তাই করুন।
– ডেনজেল ওয়াশিংটন
৯২। ক্ষমতা আপনাকে দেওয়া হয় না, নিতে হবে।
– বিয়ন্স
৯৩। আমি বছরের পর বছর ধরে শিখেছি যে যখন একজনের মন তৈরি হয়, এটি ভয়কে হ্রাস করে; কি করতে হবে তা জেনে ভয় দূর হয়।
– রোজা পার্কস
৯৪। আমি যদি অন্যদের চেয়ে আরও বেশি দেখে থাকি তবে তা দৈত্যদের কাঁধে দাঁড়িয়ে।
– আইজাক নিউটন
৯৫। নিজেকে মূল্য দিতে শিখুন, যার অর্থ: আপনার সুখের জন্য লড়াই করা।
– আয়েন র্যািন্ড
৯৬। জ্ঞানী লোকেরা কথা বলে কারণ তাদের কিছু বলার আছে; বোকা, কারণ তাদের কিছু বলতে হবে।
– প্লেটো
৯৭। আপনি যা দিয়েছেন তার চেয়ে বেশি নেওয়া উচিত নয়।
– এলটন জন (বিখ্যাত বাণী)
৯৮। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলি বলা সবচেয়ে কঠিন, কারণ শব্দগুলি তাদের হ্রাস করে।
– স্টিফেন কিং
৯৯। আঘাত হলো এক ধরনের জ্বালানী।
– রেদোয়ান মাসুদ
১০০। একবার আপনি আপনার ত্রুটিগুলি স্বীকার করে নিলে, কেউ আপনার বিরুদ্ধে তাদের ব্যবহার করতে পারবে না।
– জর্জ আরআর মার্টিন
১০১। একটি দীর্ঘ বিরতি নিন… শ্বাস নিন এবং জানুন যে জিনিসগুলি আপনার জন্য ঘটছে আপনার সাথে নয়।
– অ্যাস্টন কুচার
১০২। আপনি যদি কিছু পছন্দ না করেন তবে এটি পরিবর্তন করুন। আপনি যদি এটি পরিবর্তন করতে না পারেন তবে আপনার মনোভাব পরিবর্তন করুন।
– মায়া অ্যাঞ্জেলো
আরও পড়ুন… ভালোবাসার উক্তি
১০৩। গুরুত্বপূর্ণ হওয়া ভালো, কিন্তু সুন্দর হওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। কখনো ভুলোনা সেটা।
– সাচা ব্যারন কোহেন (বোরাত)
১০৪। আপনি নিজের কথা শুনে সত্যিই অনেক কিছু শিখেন না।
– জর্জ ক্লুনি
১০৫। আপনি যদি তাদের বোঝাতে না পারেন তবে তাদের বিভ্রান্ত করুন।
– হ্যারি এস ট্রুম্যান
১০৬। সন্দেহ আপনাকে অনুপ্রাণিত করতে পারে, তাই এতে ভয় পাবেন না। আত্মবিশ্বাস এবং সন্দেহ স্কেলের দুই প্রান্তে রয়েছে এবং আপনার উভয়েরই প্রয়োজন। তারা একে অপরের ভারসাম্য বজায় রাখে।
– বারব্রা স্ট্রিস্যান্ড

১০৭। আমি পরোয়া করি না যে তারা আমার ধারণা চুরি করেছে… আমি চিন্তা করি যে তাদের নিজস্ব কোনটি নেই।
– নিকোলা টেসলা
১০৮। মূর্খ নিজেকে জ্ঞানী মনে করে, কিন্তু জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেকে বোকা বলে জানে।
– উইলিয়াম শেক্সপিয়ার
১০৯। কেউ আজ ছায়ায় বসে আছে কারণ কেউ বহুদিন আগে গাছ লাগিয়েছিল।
– ওয়ারেন বাফেট
১১০। ধর্ম যেখানে রাজনীতির হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায় শান্তি সেখান থেকে দৌড়ে পালায়।
– রেদোয়ান মাসুদ
১১১। প্রায়শই আমরা চিন্তার অস্বস্তি ছাড়াই মতামতের আরাম উপভোগ করি।
– জন এফ কেনেডি
১১২। আমরা যা জানি তা জানি এবং যা জানি না তা আমরা জানি না, তা জানাই প্রকৃত জ্ঞান।
– নিকোলাস কোপার্নিকাস
১১৩। সত্যকে সর্বদা সরলতার মধ্যে পাওয়া যায়, এবং জিনিসের বহুবিধতা এবং বিভ্রান্তিতে নয়।
– আইজাক নিউটন
১১৪। দক্ষতার সাথে যা করা উচিত নয় তা করার মতো অকেজো আর কিছুই নেই।
– পিটার ড্রাকার
১১৫। মানুষ আমাদের ক্ষমতার উদাহরণের চেয়ে আমাদের উদাহরণের শক্তি দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়।
– বিল ক্লিনটন
১১৬। সন্দেহ একটি সুখকর অবস্থা নয়, তবে নিশ্চিততা অযৌক্তিক।
– ভলতেয়ার
১১৭। যখনই আপনি নিজেকে সংখ্যাগরিষ্ঠের পক্ষে খুঁজে পান, তখনই বিরতি এবং প্রতিফলন করার সময়।
– মার্ক টোয়েন
১১৮। এগিয়ে যাওয়ার রহস্য শুরু হচ্ছে।
-মার্ক টোয়েন
১১৯। আমি আমার ক্যারিয়ারে ৯০০০ টিরও বেশি শট মিস করেছি। আমি প্রায় ৩০০ টি গেম হেরেছি। ২৬ বার আমি খেলার বিজয়ী শট নিতে বিশ্বস্ত হয়েছি এবং মিস করেছি। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি এবং সেই কারণেই আমি সফল হয়েছি।
-মাইকেল জর্ডন
আরও পড়ুন… কষ্টের উক্তি
১২০। নিজেকে সীমাবদ্ধ করবেন না। অনেক লোক তারা যা করতে পারে বলে মনে করে তাতে নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখে। আপনার মন যতদূর যেতে পারে আপনি যেতে পারেন। আপনি যা বিশ্বাস করেন, মনে রাখবেন, আপনি অর্জন করতে পারেন।
– মেরি কে অ্যাশ
১২১। একটি গাছ লাগানোর সেরা সময় ছিল ২০ বছর আগে। দ্বিতীয় সেরা সময় এখন।
– চীনা প্রবাদ
১২২। যে ব্যক্তি কখনো হাল ছেড়ে দেয় না তাকে পরাজিত করা কঠিন।
-খোকামনি করুণা
১২৩। অপমান হলো একটি তীর, যতই ভুলতে চাইবেন ততই হৃদয়ের গভীরে বিদ্ধ হবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
১২৪। আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠি এবং মনে মনে ভাবি, ‘আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমি এই সংস্থাকে কতদূর ঠেলে দিতে পারি।
– লিয়া বাস্ক
১২৫। লোকেরা যদি সন্দেহ করে যে আপনি কতদূর যেতে পারবেন, এতদূর যান যে আপনি তাদের আর শুনতে পাবেন না।
– মিশেল রুইজ
১২৬। আমাদের মেনে নিতে হবে যে আমরা সর্বদা সঠিক সিদ্ধান্ত নেব না, যে আমরা মাঝে মাঝে রাজকীয়ভাবে স্ক্রু করব – বুঝতে হবে যে ব্যর্থতা সাফল্যের বিপরীত নয়, এটি সাফল্যের অংশ।
– আরিয়ানা হাফিংটন
১২৭। আপনাকে এমনভাবে নাচতে হবে যেন কেউ দেখছে না, এমনভাবে ভালবাসতে হবে যেন আপনি কখনই আঘাতপ্রাপ্ত হবেন না, এমনভাবে গান গাইবেন যেন কেউ শোনে না, এবং পৃথিবীতে স্বর্গের মতো বেঁচে থাকতে হবে।
– উইলিয়াম ডব্লিউ পার্কি
১২৮। রূপকথার গল্প সত্যের চেয়ে বেশি: কারণ তারা আমাদের বলে যে ড্রাগন রয়েছে, কিন্তু কারণ তারা আমাদের বলে যে ড্রাগনগুলিকে মারধর করা যেতে পারে।
– নীল গাইমান
১২৯। আপনি যা কল্পনা করতে পারেন তা বাস্তব।
– পাবলো পিকাসো (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি )
১৩০। যখন সুখের একটি দরজা বন্ধ হয়, অন্যটি খুলে যায়; কিন্তু প্রায়ই আমরা বন্ধ দরজার দিকে এতক্ষণ তাকিয়ে থাকি যে আমাদের জন্য খোলা দরজাটি দেখতে পাই না।
-হেলেন কিলার
১৩১। প্রতিদিন এমন একটি কাজ করুন যা আপনাকে ভয় পায়।
– এলেনর রুজভেল্ট
১৩১। গতকাল ফিরে গিয়ে কোন লাভ নেই, কারণ আমি তখন অন্যরকম মানুষ ছিলাম। –
লুইস ক্যারল
১৩২। স্মার্ট লোকেরা সবকিছু এবং প্রত্যেকের কাছ থেকে শেখে, গড় মানুষ তাদের অভিজ্ঞতা থেকে, মূর্খ মানুষের কাছে ইতিমধ্যেই সমস্ত উত্তর রয়েছে।
– সক্রেটিস
১৩৩। আপনি আপনার হৃদয়ে যা সঠিক মনে করেন তা করুন – কারণ যাইহোক আপনার সমালোচনা করা হবে।
– এলেনর রুজভেল্ট
১৩৪। সুখ তৈরি করা কিছু নয়। এটা আপনার নিজের কর্ম থেকে আসে।
– দালাই লামা চতুর্দশ
১৩৫। জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো।
– আব্রাহাম লিঙ্কন
১৩৬। কেউ সম্পূর্ণ আপনার মতো হবে না একইভাবে আপনিও কারো মতো হবেন না, দুজনের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকবেই আর এই পার্থক্যটুকুই হলো ধৈর্য।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৩৭। যদি আমাদের মনোভাব থাকে যে এটি একটি দুর্দান্ত দিন হতে চলেছে এটি সাধারণত হয়।
– ক্যাথরিন পালসিফায়ার
১৩৮। অসম্ভব ব্যাপারটি শুধুই একটি দৃষ্টিভঙ্গি।
-পাওলো কোয়েলহো
১৩৯। আপনার আবেগ আপনার সাহস ধরার জন্য অপেক্ষা করছে।
– ইসাবেল লাফ্লেচে
১৪০। জাদু হল নিজের উপর বিশ্বাস করা। আপনি যদি এটি ঘটতে পারেন তবে আপনি যে কোনও কিছু ঘটাতে পারেন।
– জোহান উলফগ্যাং ভন গোয়েথে
১৪১। যদি কিছু যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হয়, এমনকি যদি আপনার বিরুদ্ধে প্রতিকূলতা স্তূপ করা হয়, তবুও আপনার এটি করা উচিত।
– এলন মাস্ক
১৪২। মহানের জন্য যেতে ভালকে ত্যাগ করতে ভয় পাবেন না।
– জন ডি. রকফেলার
১৪৩। যদি আপনাকে একটি রকেট জাহাজে একটি আসন অফার করা হয়, তাহলে কোন আসনটি জিজ্ঞাসা করবেন না! শুধু চালিয়ে যাও।
– শেরিল স্যান্ডবার্গ
১৪৪। আমি সবসময় এমন কিছু করতাম যা করতে আমি প্রস্তুত ছিলাম না। আমি মনে করি আপনি এভাবেই বড় হন। যখন ‘ওয়াও, আমি সত্যিই নিশ্চিত নই যে আমি এটি করতে পারব’ এবং আপনি সেই মুহূর্তগুলির মধ্য দিয়ে ঠেলে দেন, তখনই আপনার একটি অগ্রগতি হয়।
-মারিসা মায়ার
১৪৫। আপনি যদি আপনার মধ্যে একটি কণ্ঠস্বর শুনতে পান যে, ‘আপনি আঁকতে পারবেন না,’ তবে সর্বোপরি রং করুন, এবং সেই কণ্ঠস্বর নিঃশব্দ হয়ে যাবে।
-ভিনসেন্ট ভ্যান গগ
১৪৬। এটা কতই না চমৎকার যে পৃথিবীর উন্নতি শুরু করার আগে কাউকে এক মুহূর্তও অপেক্ষা করতে হবে না।
– অ্যান ফ্রাঙ্ক
১৪৭। কিছু লোক এটি ঘটতে চায়, কেউ চায় এটি ঘটবে, অন্যরা এটি ঘটুক।
-মাইকেল জর্ডন
১৪৮। মহান জিনিসগুলি একত্রিত ছোট ছোট জিনিসগুলির একটি সিরিজ দ্বারা করা হয়।
-ভিনসেন্ট ভ্যান গগ
১৪৯। ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে তুমি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবে, আজ সে তোমার সবচেয়ে কাছের কোনো একজন।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৫০। খুব প্রায়ই, দৃশ্যের পরিবর্তনের চেয়ে নিজের পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়।
– এ সি বেনসন
১৫১। এটি ভার নয় যা আপনাকে ভেঙে দেয়, এটি আপনার বহন করার উপায়।
– লু হোল্টজ
আরও পড়ুন… প্রেরণামূলক উক্তি
বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, বিখ্যাত মনীষীদের বাণী: শব্দ গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ক্ষমতা আছে ছু’রির মতো কাটার, অযৌক্তিক আনন্দ আনতে, বা আপনার বুনো স্বপ্নগুলো অর্জনে সাহায্য করতে। যেমন, যখন আপনার সেরা জীবনযাপনের কথা আসে, তখন আপনাকে অনুপ্রাণিত ও অনুপ্রাণিত করার জন্য চারপাশে কিছু দুর্দান্ত উক্তি বা বাণী রয়েছে। সেগুলি প্রেম, দুঃখের বা কঠিন-শিক্ষিত পাঠের শব্দ হতে পারে। এগুলি আপনার প্রিয় শ্লোক, চরিত্র বা সেলিব্রিটি থেকেও আসতে পারে। সর্বোপরি, তারা অনুভূতি এবং অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে যা আপনি পর্যাপ্তভাবে প্রকাশ করতে পারবেন না। এইগুলি হল সেরা জীবনের উক্তি যা আমরা খুঁজে পেতে পারি এবং এগুলি আপনার বন্ধু এবং পরিবারের সাথে ভাগ করে নিতে পারি।

কষ্টের উক্তি, ৫০ টি দুঃখের বাণী, কষ্ট নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস

কষ্টের উক্তি, দুঃখের বাণী,কষ্ট নিয়ে ক্যাপশন, কষ্ট নিয়ে উক্তি, দুঃখের উক্তি: আপনি দুঃখিত কারণ আপনি একটি ব্যক্তিগত সমস্যা বা অন্য কোনো কারণে, আপনার এই কষ্টের উক্তি বা দুঃখের বাণী-গুলো প্রয়োজন যা আপনি আপনার অনুভূতি প্রকাশ করতে অন্যদের সাথে পড়তে এবং শেয়ার করতে পারেন। জীবন কারো জন্য সহজ নয়, তবে আপনাকে প্রতিবার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে না হলে আপনি সমস্ত লোকের পিছনে একা হয়ে যাবেন। এই কষ্টের বাণী বা দুঃখের উক্তি আপনাকে বিজয়ী এবং ত্যাগকারীর মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সাহায্য করবে এবং তারপরে আপনি সিদ্ধান্ত নেবেন যে আপনাকে কী করতে হবে? দুঃখের উক্তি বা কষ্টের বাণী-গুলো বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের কাছ থেকেও এসেছে – লিওনার্দো দা ভিঞ্চি থেকে স্টিভেন টাইলার পর্যন্ত, কেউই এইরকম গভীর, হৃদয় বিদারক আবেগ অনুভব করা থেকে নিরাপদ নয়। তবুও, তাদের চিন্তাভাবনাগুলি, সুন্দর বাক্যে রাখা, নিজের মধ্যে একটি নিরাময় শক্তি বহন করে এবং কেউ কেউ সাহায্য করার জন্য কিছুই না করতে পারে, অন্যরা অবশ্যই আপনাকে সান্ত্বনা এবং সান্ত্বনা দেবে। অন্যদিকে, এই সুন্দর কষ্টের উক্তি বা কষ্ট নিয়ে স্ট্যাটাস-গুলো আপনাকে আপনার চারপাশে যারা এই মুহূর্তে কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তাদের সান্ত্বনা দিতে সাহায্য করতে পারে। সুতরাং, জীবন, ক্ষতি এবং দুঃখ সম্পর্কে কিছু চলমান কষ্টের উক্তি পড়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন, কারণ সেগুলি আরও কিছুটা নীচে রয়েছে। একবার আপনি সেখানে গেলে, এই তালিকার শীর্ষে থাকার যোগ্য গভীর কষ্টের জন্য ভোট দিন ও এই নিবন্ধটি তাদের সাথে ভাগ করুন যাদের আপনি মনে করেন একটি সান্ত্বনাদায়ক শব্দ প্রয়োজন৷

কষ্টের উক্তি, দুঃখের বাণী:
০১। আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে।
-গৌরী প্রসন্ন মজুমদার
০২। ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে তুমি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবে, আজ সে তোমার সবচেয়ে কাছের কোনো একজন।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৩। আপনার হৃদয় কত করুণভাবে ব্যথিত হয়েছে তা কখনো এই পৃথিবী দেখবে না। আপনার কষ্টের জন্যও কখনো তা থেমে থাকবে না।
-ফারাজ কাজি
০৪। কষ্ট তো সবাই দিবে কিন্তু তারই মাঝে তোমাকে এমন কাউকে খুজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারো।
-হুমায়ুন আহমেদ
০৫। কষ্ট আর কিছুই না ভুল মানুষকে ভালোবাসার মূল্য।
-রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ
০৬। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৭। কষ্ট তোমাকে পরিবর্তন করে না বরং এটা তোমার ভিতরের তুমিটাকে বের করে আনে।
-জন গ্রিন
০৮। একটি কবিতা আসে হয় বিশাল সুখ থেকে না হয় কষ্ট থেকে।
-এ পি জে আবদুল কালাম
০৯।কষ্ট পেয়ো না। তুমি যা হারিয়েছ তা কোনো না কোনো ভাবে তোমার কাছে উত্তম কিছু আনবেই।
-রুমি
১০। যতদিন ভবে, না হবে না হবে, তোমার অবস্থা আমার সম। ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে বুঝে না বুঝিবে, যাতনা মম।
-কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
১১। কষ্ট হলো সমুদ্রের মতো এটা সর্বদাই প্রবাহিত হতে থাকে, কখনো এটা আসে শান্ত পানির মতো আবার কখনো সাইক্লোন এর মতো ঝড় নিয়ে।
-ভিকি সোয়েসন
১২। রাত যত গভীর তারাগুলো ততই উজ্জ্বল হয় তেমনিভাবে দুঃখ যত বেশি হয় স্রষ্টা ততই নিকটে চলে আসেন।
-ফিয়োডার দস্তোভেস্কি
১৩। তুমি তার জন্য কাঁদো কারণ তুমি তাকে এখনও ভালোবাসো, তোমার কান্না দেখে সে হাসে কারণ সে কখনোই তোমাকে ভালোবাসেনি। শুধু সময়ের প্রয়োজনে কাছে এসেছিলে আবার সময়ের পরিবর্তনে চলে গেছে। মাঝখানে যা কিছু হয়েছিল সব আবেগ আর শেষে যা হয়েছে সব প্রতারণা।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৪। আমাদের সবচেয়ে সুন্দর এবং সবচেয়ে কষ্টের মূহুর্ত গুলো আসে আমাদের পরিপার্শ্বিক সম্পর্ক গুলো থেকে।
-স্টফেন আর কোভে
১৫। জীবনে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে যার উত্তর কখনও মিলেনা, কিছু কিছু ভুল থাকে যা শোধরানো যায়না, আর কিছু কিছু কষ্ট থাকে যা কাউকে বলা যায়না।
-হুমায়ূন আহমেদ
১৬। প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পুড়িয়ে মারি প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পাঠাই নির্বাসনে ভালবাসা কি ভীষণ প্রতারক হৃদয় ভেঙেছে যার সেই জানে।
–জয় গোস্বামী
১৭। কষ্টের সবচেয়ে বড় ঔষধ এবং চিকিৎসা হলো ধৈর্য ধারণ করা।
-প্লাউটাস
১৮। মানুষের কষ্ট দেখাও কষ্টের কাজ।
-হুমায়ূন আহমেদ
১৯। পৃথিবীতে কোনো কিছুই চিরস্থায়ী নয় এমনকি আপনার কষ্টও।
-চার্লি চ্যাপলিন
২০। নীরবে কাঁদার চেয়ে বড় কষ্ট পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আর নেই।
– রেদোয়ান মাসুদ
২১। আমি এমনভাবে পা ফেলি যেন মাটির বুকেও আঘাত না লাগে। আমার তো কারুকে দুঃখ দেবার কথা নয়।
-সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
২২। কষ্ট মূলত দুটো জিনিসে এক কিছু হারাতে দুই জীবনকে সেখান থেকে নতুন করে শুরু করতে।
-আন্নে রোইফি
২৩। মনে রাখবেন, কষ্টের বোঝা একা বহন করলে কষ্টের বোঝা দিগুণ হয়।
-গোরান পারসন
২৪। প্রতিটা মানুষেরই কিছু দুঃখ-কষ্ট থাকে যা কেউ জানতে পারে না; সে যখন দুঃখ পোষণ করে শান্ত থাকে তখন আমরা তাকে বুঝতে পারিনা।
-হেনরি ওয়াডসুর্থ লংফেলো
২৫। একজন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রনা যত সহজে ভুলে যায়, একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে অপমান ভোলে না।
-জর্জ লিললো
২৬। পৃথিবীতে কোনো কিছুই চিরস্থায়ী নয় এমনকি আপনার কষ্টও।
-চার্লি চ্যাপলিন
২৭। পৃথিবিতে সব চেয়ে অসহায় সে, যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৮। কষ্ট তোমাকে পরিবর্তন করে না বরং এটা তোমার ভিতরের তুমিটাকে বের করে আনে।
-জন গ্রিন
২৯। কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঠুকেও লাভ নেই। এতে কপাল যথেষ্টই ফোলে, কিন্তু ভাগ্য একটুও ফোলে না।
-কাজী নজরুল ইসলাম
৩০। কষ্ট তো সবাই দিবে কিন্তু তারই মাঝে তোমাকে এমন কাউকে খুজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারো।
-হুমায়ুন আহমেদ
৩১। কাউকে দুঃখ দিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে দুঃখ নিয়ে বেঁচে থাকা অনেক ভালো। কারণ নিজের কষ্টের জন্য কারো কাছে জবাবদিহি করতে হয় না। কিন্তু অন্যকে কষ্ট দিলে জীবন ভরে তার অভিশাপ মাথায় নিয়ে চলতে হয়।
– রেদোয়ান মাসুদ
৩২। তোর সব দুঃখগুলো,তোর সব বিষন্নতাগুলো বুকে নিয়ে একা একা ফিরে যাবো উদাসিন পাখি। এই চোখ,এই স্মৃতি,এই ত্বক,মাংস,হাড় ব্যথার আগুনে পুড়ে ছাই হবে,ভষ্ম হবে- তবু তোর পরাজিত স্বপ্নে আমি কোনদিন আসবো না আর। কোনদিন আসবো না আর আমি এই বিষন্ন পৃথিবী নিয়ে একা একা ফিরে যাবো গভীর নেশায় কোনদিন আসবো না আর,কোনদিন আসবো না আর.।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৩৩। পৃথিবীতে আনন্দ এবং দুঃখ সব সময় থাকবে সমান সমান। বিজ্ঞানের ভাষায় আনন্দের সংরক্ষণশীলতা। একজন কেউ চরম আনন্দ পেলে, অন্য জনকে চরম দুঃখ পেতে হবে।
-হুমায়ূন আহমেদ
৩৪। কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে, কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে, কিছু মানুষের কষ্ট হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে মরে, তবে কষ্টকে যারা প্রকাশ করতে না পারে, তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৩৫। বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই, মন ভালো নেই; ফাঁকা রাস্তা, শূন্য বারান্দা সারাদিন ডাকি সাড়া নেই, একবার ফিরেও চায় না কেউ পথ ভুলকরে চলে যায়, এদিকে আসে না আমি কি সহস্র সহস্র বর্ষ এভাবে তাকিয়ে থাকবো শূন্যতার দিকে?
-মহাদেব সাহা
৩৬। আমার কিছু কথা ছিলো কিছু দুঃখ ছিলো আমার কিছু তুমি ছিলো তোমার কাছে।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৩৭। ও মেয়ে, শুনছ! বাইরে খানিক মেলে দাও তো এসব দুঃখ তোমার একদম গেছে ভিজে… হাওয়ার একটি গুণ চমৎকার কিছু দুঃখ উড়িয়ে নেয় নিজে।
-তসলিমা নাসরিন
৩৮। কাউকে যদি বেশি মায়া করো তবে সেই তোমাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দেবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৩৯। অন্যের কষ্টে কষ্ট পাওয়া কোনো দুর্বলতা নয় বরং তা হলো কোমল হৃদয়ের পরিচায়ক।
-জোসে এন. হ্যারিস
৪০। প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে আশা আছে, ভালোবাসা আছে, কষ্ট আছে এবং অবশ্যই বিপদও থাকে।
-গৌতম মেনন
৪১। যখন কাছের কেউ চলে যায় তখন পুরো পৃথিবীটাই শুন্য মনে হয়। এর চেয়ে আর কষ্টের কি হতে পারে?
-প্যাট স্কিউইবার্ট
৪২। দুঃখ-কষ্ট প্রকাশ করা সহজ কিন্তু বলা ততটাই কঠিন।
-জনি মিশেল
৪৩। কষ্ট মূলত দুটো জিনিসে এক কিছু হারাতে দুই জীবনকে সেখান থেকে নতুন করে শুরু করতে।
-আন্নে রোইফি
৪৪। কষ্ট খারাপ কাজের মতো কিছু নয় তবে তা তোমার কাছে থেকে অনেক কিছুই নিয়ে যায়।
-ভেরোনিকা রোথ
৪৫। সাময়িক প্রয়োজন দীর্ঘ সময়ের দুঃখের কারণ।
– রেদোয়ান মাসুদ
৪৬। ক্রোধ এবং কষ্ট একজন মানুষকে সৃজনশীল বোধ করায়; যে সৃজনশীলতা ব্যক্তিকে কষ্ট দূরে ফেলে দিতে সাহায্য করে।
-ইয়কো অনো।
৪৭। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায়।
-সমরেশ মজুমদার
৪৮। মেয়েদের চোঁখে দুই রকমের অশ্রু থাকে, একটি দুঃখের অপরটি ছলনার।
-পিথাগোরাস
৪৯।দেখি তথা এক জন, পদ নাহি তার, অমনি ‘জুতো’র খেদ ঘুচিল আমার, পরের অভাব মনে করিলে চিন্তন নিজের অভাব ক্ষোভ রহে কতক্ষণ?
-কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
৫০। অতিরিক্ত কষ্ট হাসায় আবার অতিরিক্ত সুখ কাদায়।
-উইলিয়াম ব্লেইক
৫১। অপমান হলো একটি তীর, যতই ভুলতে চাইবেন ততই হৃদয়ের গভীরে বিদ্ধ হবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫২। সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, তোমাকে শুধু এমন একজন কে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে।
-হুমায়ূন আহমেদ

জীবন নিয়ে উক্তি, জীবন নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, জীবন নিয়ে কিছু কথা, জীবন নিয়ে সেরা ১০০ বাণী

জীবন নিয়ে উক্তি,জীবন নিয়ে ক্যাপশন, জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, জীবন নিয়ে বাণী, জীবন নিয়ে কিছু কথা: জীবন মানেই অনিশ্চিত ভ্রমণ। জীবন কখন কি হবে কখন পরিবর্তন হবে তা আমরা জানি না। কখনও কখনও সবচেয়ে সুন্দর উক্তির একটি লাইনে ছোট ও সহজ জীবনের উক্তি হয়। জীবন নিয়ে উক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য অনুপ্রাণিত হওয়ার ও দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে। যদিও সবচেয়ে অর্থপূর্ণ উক্তি-গুলো প্রায়শই অন্য কেউ বলে থাকে যার জীবন কাহিনী আমরা জানি না, সেগুলি এত সম্পর্কিত হতে পারে। আমরা জীবন যাপন করার সময় আমাদের সরলতা আলিঙ্গন করতে সাহায্য করতে পারে। ইতিবাচক, সহজ জীবনের উক্তি বা জীবন নিয়ে কিছু কথা আমাদের উদ্দেশ্যকে ফোকাস করতে সাহায্য করতে পারে। সহজ জীবন নিয়ে উক্তি বা জীবন নিয়ে বাণী যা শুধুমাত্র একটি লাইন উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংক্ষিপ্ত। তারা আমাদের একটি একক ধারণার উপর ফোকাস করতে ও আমাদের নিজস্ব উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্যগুলি প্রকাশ করতে এটি ব্যবহার করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, এই উক্তি সম্পর্কে আরেকটি দুর্দান্ত জিনিস হলো এগুলি একটি জার্নালে লেখা সহজ, একটি পরিকল্পনাকারীতে লিখতে বা বুলেটিন বোর্ডে পোস্ট করা সহজ। যেখানেই আপনার দৈনন্দিন জীবনের জন্য অনুপ্রেরণার বৃদ্ধির প্রয়োজন, এই অনুপ্রেরণামূলক উক্তিগুলি আপনার দিনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আপনি বাস্তব জীবন নিয়ে উক্তি, সংক্ষিপ্ত অনুপ্রেরণামূলক বাণী, প্রেমের উক্তি, জীবনের উক্তি বা কেবল সরলতার উক্তি খুঁজছেন না কেন, এই তালিকায় আপনার জন্য একটি উক্তি রয়েছে!
জীবন নিয়ে উক্তি, জীবন নিয়ে বাণীঃ
০১। জীবন কোন সমস্যা সমাধানের জন্য নয়, বরং এটি একটি বাস্তবতা যেখানে প্রতিদিনই নতুন অভিজ্ঞতা হয়।
– সোরেন কিয়ার্কেগার্ড
০২। জীবন সত্যিই খুব সহজ, কিন্তু আমরাই এটাকে জটিল করার উপর জোর দিয়ে থাকি।
– কনফুসিয়াস
০৩। দেশে জনসংখ্যা বাড়লেও বাড়েনি মানুষ, বেড়েছে মানুষরুপি মুখোশ।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৪। জীবন কঠিন, আপনি যখন বোকা হন তখন তা আরও কঠিন হয়।
-জন ওয়েইন
০৫। জীবন মজার না হলে করুণ হয়ে উঠত।
-স্টিফেন হকিং
০৬। নিরাপত্তা বেশিরভাগই একটি কুসংস্কার। জীবন একটা দুঃসাহসিক অভিযাত্রা অথবা কিছুই না।
– হেলেন কিলার
০৭। মধ্যবিত্ত হলো একটি অভিশাপের নাম, জন্ম থেকেই যাদের জীবন কাটে মানিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৮। অন্যের জন্য বেঁচে থাকা জীবনই সার্থক জীবন।
-আলবার্ট আইনস্টাইন
০৯। আপনি নিয়ম মেনে হাঁটতে শিখবেন না। আপনি কাজ করে এবং পড়ে গিয়ে শিখতে পারেন।
– স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন
১০। ঝুঁকি ছাড়া কোন দুর্বলতা থাকতে পারে না। দুর্বলতা ছাড়া কোন সম্প্রদায় হতে পারে না। সম্প্রদায় ছাড়া কোন শান্তি, এবং শেষ পর্যন্ত কোন জীবন হতে পারে না।
– এম. স্কট পেক
১১। আমি বৃষ্টিতে হাটতে ভালোবাসি কারন তাতে চোখের জল বোঝা যায়না।
-চার্লি চ্যাপিলিন
১২। জীবন চলার পথে বাধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৩। ঝুঁকি ছাড়া কোন দুর্বলতা থাকতে পারে না। দুর্বলতা ছাড়া কোন সম্প্রদায় হতে পারে না। সম্প্রদায় ছাড়া কোন শান্তি, এবং শেষ পর্যন্ত কোন জীবন হতে পারে না।” – এম. স্কট পেক
১৪। জীবন যা দেয় তার জন্য নিষ্পত্তি করবেন না; জীবনকে আরও উন্নত করুন এবং কিছু তৈরি করুন।
-অ্যাস্টন কুচার
১৫। অপরীক্ষিত জীবন বেঁচে থাকার যোগ্য নয়।
– সক্রেটিস (সাদামাটা জীবন নিয়ে ক্যাপশন)
১৬। বাস্তবতার জগতের সীমা আছে; কল্পনার জগত সীমাহীন।
– জ্যঁ জ্যাক রুশো
১৭। আমি যত বেশি সময় বাঁচি, জীবন তত সুন্দর হয়।
-ফ্রাঙ্ক লয়েড রাইট
১৮। যারা ঝুঁকি নেয় না তারা সাধারণত বছরে প্রায় দুটি বড় ভুল করে। যারা ঝুঁকি নেয় তারা সাধারণত বছরে প্রায় দুটি বড় ভুল করে।
– পিটার ড্রাকার
১৯। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি এবং সে কারণেই আমি সফল হই।
-মাইকেল জর্ডন
১৮। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের উপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৯। জীবন সম্পর্কে লিখতে হলে প্রথমে আপনাকে এটিকে বাঁচতে হবে।
– আর্নেস্ট হেমিংওয়ে
২০। নিরানব্বই শতাংশ ব্যর্থতা আসে যারা অজুহাত তৈরি করে।
– জর্জ ওয়াশিংটন
২১। যে নিজেকে দমন করতে পারে না, সে নিজের জন্যেও বিপদজনক এবং অন্য সবার জন্যেও।
-থেলিস
২২। আপনার সময় সীমিত, তাই অন্যের জীবন যাপনের জন্য এটিকে নষ্ট করবেন না।” – স্টিভ জবস
২৩। কত দিন নয়, তবে আপনি কতটা ভালভাবে বেঁচে আছেন সেটাই মূল বিষয়।
– সেনেকা
২৪। এই মুহুর্তের জন্য আনন্দিত হন। এই মুহুর্তটি আপনার জীবন।
-আমার খায়্যাম
২৫। হাসতে থাকুন, কারণ জীবন একটি সুন্দর জিনিস এবং এতে হাসির অনেক কিছু আছে।
– মেরিলিন মনরো
২৬। জীবন কঠিন, আপনি যখন বোকা হন তখন তা আরও কঠিন হয়।
-জন ওয়েইন
২৭। আপনার জীবনের দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন হল যেদিন আপনি জন্মগ্রহণ করেছেন এবং যেদিন আপনি কেন খুঁজে বের করেছেন।
– মার্ক টোয়েন
২৮। জীবন মজার না হলে করুণ হয়ে উঠত।
-স্টিফেন হকিং (জীবন নিয়ে উক্তি)
২৯। জীবন আপনাকে যা দেয় তার জন্য স্থির হবেন না; জীবনকে আরও ভাল করুন এবং কিছু তৈরি করুন।
– অ্যাস্টন কুচার
৩০। একটি সুখী জীবন করার জন্য খুব সামান্য প্রয়োজন; এটা সব আপনার মধ্যে, আপনার চিন্তাধারার মধ্যে।
– মার্কাস অরেলিয়াস
৩১। জীবনে যে পরিমান ভালোবাসা পেয়েছি তা দিয়ে কয়েক হাজার বছর বেঁচে থাকা সম্ভব কিন্তু জীবনে গুটি কয়েকজন মানুষের কাছ থেকে যে পরিমান অবহেলা পেয়েছি তা দিয়ে একদিনও বেঁচে থাকা সম্ভব না।
– রেদোয়ান মাসুদ
৩২। স্বাভাবিকতা একটি পাকা রাস্তা: এটি হাঁটতে আরামদায়ক কিন্তু কোন ফুল জন্মায় না।
– ভিনসেন্ট ভ্যান গগ
৩৩। এমনভাবে বাঁচুন যেন আপনি আগামীকাল মারা যাবেন।
– মহাত্মা গান্ধী
৩৪। আপনি যদি ঝড়ের জন্য অপেক্ষা করে আপনার পুরো জীবন ব্যয় করেন তবে আপনি কখনই রোদ উপভোগ করবেন না।
-মরিস ওয়েস্ট
৩৫। এই কাজটা না হওয়া পর্যন্ত এইটা সবসময় অসম্ভব বলে মনে হয়।
– নেলসন ম্যান্ডেলা
৩৬। দুর্দান্ত মুহূর্তগুলি দুর্দান্ত সুযোগ থেকে জন্ম নেয়। – হার্ব ব্রুকস
৩৭। আপনি যদি জীবনকে ভালোবাসেন তবে সময় নষ্ট করবেন না, কারণ সময়ই জীবন দিয়ে তৈরি।
– ব্রুস লি
৩৮। আপনি যে রাস্তাটি হাঁটছেন তা যদি আপনার পছন্দ না হয় তবে অন্য একটি পাকা করা শুরু করুন।
– ডলি পার্টন
৩৯। হয়তো এটাই জীবন… চোখের পলক এবং তারার পলক।
— জ্যাক কেরোয়াক
৪০। তুমি এক বারই বাঁচবে কিন্তু যদি ঠিকভাবে বাচোঁ, এক বারই যথেষ্ট।
-মে ওয়েস্ট (উক্তি জীবন নিয়ে)
৪১। একটি সরল জীবনযাপন করুন; আপনি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর সম্পদের মালিক হবেন!
– মেহমেত মুরাত ইলদান
৪২। যেখানে পথ যেতে পারে সেখানে যাবেন না, যেখানে পথ নেই সেখানে যান এবং একটি লেজ ছেড়ে যান।
-রালফ ওয়াল্ডো এমারসন
৪৩। জীবন আপনার উপর এমন কিছু চাপিয়ে দেয় যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না, তবে আপনি কীভাবে এটির মধ্য দিয়ে জীবনযাপন করবেন তা আপনার কাছে এখনও পছন্দ আছে।
– সেলিন ডিওন
৪৪। অর্থ এবং সাফল্য মানুষকে পরিবর্তন করে না; তারা কেবল সেখানে যা আছে তা বৃদ্ধি করে।
– উইল স্মিথ
৪৫। স্বপ্নপূরণই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়, তাই বলে স্বপ্নকে ত্যাগ করে নয় , তাকে সঙ্গে নিয়ে চলো , স্বপ্ন ছাড়া জীবন অর্থহীন।
-ব্রায়ান ডাইসন
৪৬। একটি সাধারণ জীবন আরও স্পষ্টতা, অভ্যন্তরীণ শান্তি এবং অর্থপূর্ণ সম্পর্কের জন্ম দেয়।
– মার্গো ভাদের
৪৭। কারো ভুল হয়তো সংশোধন করা যায় কিন্তু কারো স্বভাব পরিবর্তন করা যায় না। তাই কারো স্বভাব পরিবর্তন করতে গিয়ে নিজের আত্মসম্মান বিসর্জন না দিয়ে বরং সেখান থেকে সরে আসাটাই হলো প্রকৃত ব্যক্তিত্বের পরিচয়।
– রেদোয়ান মাসুদ
৪৮। একজন ভাল মানুষের জীবনের সেরা অংশ হল তার সামান্য নামহীন, দয়া এবং ভালবাসার অকার্যকর কাজ।
— ওয়ার্ডসওয়ার্থ (জীবন নিয়ে উক্তি)
৪৯। জীবন নিজেকে খুঁজে পাওয়ার জন্য নয়। জীবন নিজেকে সৃষ্টির মাঝেই।
– জর্জ বার্নার্ড শ
৫০। আমাদের সত্যিকারের জীবন হল যখন আমরা স্বপ্নে জেগে থাকি।
– হেনরি ডেভিড থোরো
৫১। জীবনের ট্র্যাজেডি হল আমরা খুব তাড়াতাড়ি বুড়ো হয়ে যাই এবং জ্ঞানী খুব দেরিতে।
–বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন
৫২। প্রথমে নিজেকে ভালবাসুন এবং অন্য সবকিছু লাইনের মধ্যে পড়ে।
– লুসিল বল
৫২। জীবন সত্যিই সহজ, কিন্তু পুরুষরা এটিকে জটিল করার জন্য জোর দেয়।
– কনফুসিয়াস

৫৩। কেউ সম্পূর্ণ আপনার মতো হবে না একইভাবে আপনিও কারো মতো হবেন না, দুজনের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকবেই আর এই পার্থক্যটুকুই হলো ধৈর্য।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫৪। যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে দিয়েছিল, আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ কারন তাদের ‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি ।
-আইনস্টাইন (উক্তি জীবন নিয়ে)
৫৫। জীবনে সফল হওয়ার জন্য আপনার তিনটি জিনিসের প্রয়োজন: একটি উইশবোন, একটি মেরুদণ্ড এবং একটি মজার হাড়।
– রেবা ম্যাকএন্টিয়ার
৫৬। প্রতিদিন আমাদের এমন ভাবে কাটানো উচিত, যেন আজ জীবনের শেষ দিন ।
-সেনেকা
৫৭। জীবন যদি ভবিষ্যদ্বাণী করা হয় তবে এটি জীবন থেকে থেমে যাবে এবং স্বাদহীন হবে।
– এলেনর রুজভেল্ট
৫৮। সবাই বিখ্যাত হতে চায়, কিন্তু কেউ কাজ করতে চায় না। আমি এটির দ্বারা বেঁচে থাকি। আপনি কঠোরভাবে পিষন যাতে আপনি কঠোরভাবে খেলতে পারেন। দিনের শেষে, আপনি সমস্ত কাজ করেন এবং অবশেষে এটি হবে। পরিশোধ করুন। এটি এক বছরের মধ্যে হতে পারে, এটি ৩০ বছরেও হতে পারে। অবশেষে, আপনার কঠোর পরিশ্রম প্রতিফল হবে।
— কেভিন হার্ট
৫৯। যদি লোকেরা জানত যে আমি আমার আয়ত্ত পাওয়ার জন্য কতটা পরিশ্রম করেছি, তবে এটি এতটা দুর্দান্ত বলে মনে হবে না।
– মাইকেলেঞ্জেলো
৬০। বৃদ্ধি শুরু হয় যখন আমরা নিজেদের দুর্বলতা মেনে নিতে শুরু করি।
– জিন ভ্যানিয়ার
৬১। জীবন একটি সাইকেল চালানোর মত. আপনার ভারসাম্য বজায় রাখতে, আপনাকে অবশ্যই চলতে হবে।
– আলবার্ট আইনস্টাইন
৬২। এমন একটি সময় এসেছিল যখন কুঁড়িতে শক্ত থাকার ঝুঁকিটি ফুল ফোটার ঝুঁকির চেয়ে বেশি বেদনাদায়ক ছিল।
– আনাইস নিন
৬৩। জীবনে কোন অনুশোচনা নেই, কেবল পাঠ।
–জেনিফার অ্যানিস্টন
৬৪। আপনার সময় সীমিত, তাই অন্য কারো জীবন যাপন করার জন্য এটিকে নষ্ট করবেন না। মতবাদের ফাঁদে পড়বেন না – যা অন্য মানুষের চিন্তার ফলাফল নিয়ে বেঁচে থাকে।
– স্টিভ জবস
৬৫। সাময়িক প্রয়োজন দীর্ঘ সময়ের দুঃখের কারণ।
– রেদোয়ান মাসুদ
৬৬। নেতা হওয়ার উদ্দেশ্যে নয়, জনগণের জন্য কাজ করে যাও, একদিন জনগণই তোমাকে নেতা বানাবে।
-নেলসন ম্যান্ডেলা (রঙিন জীবন নিয়ে উক্তি)
৬৭।জীবন জ্ঞানীদের জন্য একটি স্বপ্ন, বোকাদের জন্য একটি খেলা, ধনীদের জন্য একটি কৌতুক, দরিদ্রদের জন্য একটি ট্র্যাজেডি।
– শোলম আলেইচেম
৬৮। আপনি নিজের সম্পর্কে কীভাবে ভাবছেন তা কাটিয়ে ওঠাই আসল অসুবিধা।
– মায়া অ্যাঞ্জেলো
৬৯। আপনি শুধুমাত্র একবার বেঁচে থাকেন, কিন্তু আপনি যদি এটি সঠিকভাবে করেন তবে একবারই যথেষ্ট।
— মায়ে ওয়েস্ট
৭০। জীবন একটি মুদ্রার মত। আপনি এটি আপনার ইচ্ছামত ব্যয় করতে পারেন, কিন্তু আপনি এটি শুধুমাত্র একবার ব্যয় করেন।
— লিলিয়ান ডিকসন
৭১। আমি যা বলিনি তাতে আমি কখনও আঘাত পাইনি।
– ক্যালভিন কুলিজ
৭২। বিশ্বাস করুন আপনি পারবেন এবং আপনি সেখানে অর্ধেক আছেন।
– থিওডোর রোজভেল্ট
৭৩। জীবনকে কেবল পেছনের দিকেই বোঝা যায়; কিন্তু এটা সামনে বসবাস করা আবশ্যক।
– সোরেন কিয়েরকেগার্ড
৭৪। আপনি যদি একটি জিনিস সম্পর্কে খুব বেশি সময় ব্যয় করেন তবে আপনি এটি কখনই করতে পারবেন না।
-ব্রুস লি (জীবন পরিবর্তন নিয়ে উক্তি)
৭৫। জীবন একটা চকোলেটের বাক্সের মতো. আপনি কখনই জানেন না আপনি কী পেতে যাচ্ছেন।
-ফরেস্ট গাম্প
৭৬। আপনি কতটা অনিশ্চয়তা আরামদায়কভাবে পরিচালনা করতে পারেন তার সাথে আপনার জীবনের মান সরাসরি সম্পর্কিত।
– টনি রবিন্স

৭৭। একটি সুখী জীবন মনের প্রশান্তি নিয়ে গঠিত।
-মার্কাস টুলিয়াস সিসেরো
৭৮।একটি সুখী জীবনের জন্য প্রায় কিছুই বস্তুর প্রয়োজন নেই, তার জন্য যে অস্তিত্ব বুঝতে পেরেছে।
-মার্কাস অরেলিয়াস
৭৯। জীবন যে অযৌক্তিক তা উপলব্ধি শেষ হতে পারে না, তবে কেবল একটি শুরু।
-আলবার্ট কামু
৮০। কতদিন না, কিন্তু আপনি কতটা ভালো বাস করেছেন সেটাই মুখ্য বিষয়।
-সেনেকা
৮১। এই মুহুর্তের জন্য খুশি থাকুন। এই মুহূর্ত আপনার জীবন।
-ওমর খৈয়াম
৮২। কঠিন এবং অর্থপূর্ণ সবসময় সহজ এবং অর্থহীন তুলনায় আরো সন্তুষ্টি আনতে হবে।
– ম্যাক্সিম ল্যাগাসে
৮৩। সুখী জীবন গড়তে খুব সামান্যই প্রয়োজন; এটা সব আপনার মধ্যে, আপনার চিন্তাধারা।
– মার্কাস অরেলিয়াস
৮৪। আপনার চিন্তা এবং পরিবর্তন আপনি আপনার বিশ্বের পরিবর্তন।
-নরম্যান ভিনসেন্ট পিল
৮৫। সব কিছুরই সৌন্দর্য আছে, কিন্তু সবাই তা দেখে না।
-কনফুসিয়াস
৮৬। তুমি কি জীবনকে ভালোবাসো? তাহলে সময় নষ্ট করবেন না, এর জন্যই জীবন তৈরি হয়।
-বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন
৮৭। এটি একটি ভয়ানক জিনিস, আমি মনে করি, জীবনে, আপনি প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা।
-হিউ লরি
৮৮। বিশ্বাস করুন যে জীবন বেঁচে থাকার যোগ্য এবং আপনার বিশ্বাস সত্যটি তৈরি করতে সহায়তা করবে।
-উইলিয়াম জেমস
৮৯। মানুষ তার বিশ্বাস দিয়ে তৈরি। তিনি যেমন বিশ্বাস করেন তেমনি তিনি।
-ভগবদ্গীতা
৯০। মানুষকে ঠকাতে যাদের বুক কাঁপে, বিবেকে বাঁধে তাদের জীবনে কখনো সুখ হয় না, দুঃখই সারা জীবন তাদের আড়াল করে রাখে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৯১। আমার জীবন আমার বার্তা।
-মহাত্মা গান্ধী
৯২। জীবন একটা পাহাড়। আপনার লক্ষ্য আপনার পথ খুঁজে বের করা, শীর্ষে পৌঁছানো নয়।
-ম্যাক্সিম ল্যাগাসে
৯৩। এটি একটি স্বপ্ন সত্য হওয়ার সম্ভাবনা যা জীবনকে আকর্ষণীয় করে তোলে।
-পাওলো কোয়েলহো
৯৪। শেষ পর্যন্ত, এটি আপনার জীবনের বছরগুলি গণনা নয়। এটি আপনার বছরের জীবন।
– আব্রাহাম লিঙ্কন
৯৫। জীবনের অর্থ খুঁজবেন না। আপনার প্রিয় মানুষদের জন্য কেবল উপস্থিত থাকুন।
-ম্যাক্সিম ল্যাগাসে
৯৬। আপনাকে এমনভাবে নাচতে হবে যেন কেউ দেখছে না।
-উইলিয়াম ডব্লিউ পারকি
৯৭। আপনি মানুষকে হতাশ করতে ভয় পাবেন না। আপনি যে জীবন যাপন করতে চান তা আপনাকে বাঁচতে হবে।
-ডেভিড গগিন্স
৯৮। জীবন আপনার সামঞ্জস্যপূর্ণ চিন্তার আয়না ছাড়া আর কিছুই নয়।
-টনি রবিন্স
৯৯। আত্মা তার ভাবনার রঙে রঞ্জিত হয়।
-মার্কাস অরেলিয়াস
১০০।পাগলামী ভালো। পাগল মানুষ সুখী, স্বাধীন, তাদের কোন বাধা নেই।
– সেউংসাহন
১০১। জীবন মাইলফলকের বিষয় নয়, মুহুর্তের বিষয়। –
রোজ কেনেডি
জীবন নিয়ে উক্তি, জীবনের বাণীঃ এই এক-লাইনার উক্তিগুলো আপনার জীবনের বিভিন্ন দিকগুলিতে প্রয়োগ করতে পারে। আমাদের জীবনের সারমর্মকে আলিঙ্গন করতে এবং সহজভাবে বাঁচতে সাহায্য করার জন্য জীবন নিয়ে সেরা উক্তি কখনও কখনও সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত হয়। এটি প্রেম সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত উক্তি, জীবন সম্পর্কে একটি এক-লাইন উক্তি বা কেবল একটি সুন্দর, সহজ জীবনের উক্তি হতে পারে। জীবন নিয়ে উক্তি সম্পর্কে যাই হোক না কেন, আপনি এটি গ্রহণ করতে পারেন এবং এটিকে আপনার দৈনন্দিন জীবনে শক্তিশালী অনুপ্রেরণা হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও, এই জীবন নিয়ে বাণী সম্পর্কে একটি দুর্দান্ত জিনিস হ’ল এগুলি সমস্ত ব্যক্তিগত বিকাশ এবং বৃদ্ধির সাথে কোনও না কোনওভাবে সম্পর্কিত হতে পারে।

শিক্ষামূলক উক্তি, ৭০ টি শিক্ষামূলক বাণী, ক্যাপশন, স্ট্যাটাস

শিক্ষামূলক উক্তি / শিক্ষামূলক বাণী, শিক্ষামূলক ক্যাপশন, শিক্ষামূলক স্ট্যাটাস : শিক্ষামূলক বাণী মানুষের মনকে উজ্জীবিত করে। তাই প্রতিটি মানুষের উচিত শিক্ষামূলক উক্তি বা শিক্ষামূলক বাণী পড়া। শিক্ষার কোন বয়স নেই। প্রাতিষ্ঠানিক বা অপ্রাতিষ্ঠানিক মিলে মানুষ সারা জীবনই কোন না কোন ভাবে শিক্ষা অর্জন করে। শিক্ষা নীতি, নৈতিকতা, সামাজিক মূল্যবোধের মতো বিষয় কে অনুসমর্থন করে যা সমাজের জন্য চিরকল্যানকর। মনিষী গণ বিভিন্নভাবে শিক্ষামূলক উক্তি বা শিক্ষামূলক বাণী প্রদান করেছেন যা শিক্ষার স্বরুপ, শিক্ষার লক্ষ, উদ্দেশ্য সহ শিক্ষা সম্পর্কীত বিভিন্ন বিষয় গুলো কে ব্যক্ত করে। শিক্ষামূলক সেরা উক্তি / শিক্ষামূলক বিখ্যাত বাণী-গুলো নিম্নে প্রদান করা হলো।

শিক্ষামূলক উক্তি:

০১। শিক্ষা হলো সেই জিনিসটা যা একজন স্কুলে যা শিখেছিল তা ভুলে যাওয়ার পরও মনে রাখতে পারে।
-আলবার্ট আইন্সটাইন।
০২। পড় তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।
– আল কুরআন।
০৩। টিয়া পাখির মতো মুখস্ত করে বড় বড় সার্টিফিকেট অর্জন করে বড় বড় চাকরি পাওয়াকে শিক্ষা বলে না, শিক্ষা হচ্ছে সেটা যা একজন মানুষের ভিতরের কুশিক্ষাকে দূরে করে সমাজের পরিবর্তনে এগিয়ে আসার উৎসাহ যোগায়।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৪। যে কখনও ভুল করেনা। সে নতুন কিছু করার চেষ্টা করে না।
– অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।
০৫। ধর্ম ও নৈতিকতার শিক্ষা সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ।
– আল কুরআন।
০৬। শিক্ষা সুযোগ নয়, অধিকার, শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে জালো।
– সংগৃহীত।
০৭। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হল দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৮। যখন আমরা যুবকদের মস্তিষ্ককে শিক্ষা দিচ্ছি, তখন তাদের হৃদয়কে শিক্ষিত করা এ কথাটি যেন আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়।
-দালাই লামা।
০৯। শিক্ষার মূল হলো তেতো তবে এর ফল অনেক বেশি মিষ্টি।
-এরিস্টটল।
১০। আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দিবো।
– নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।
১১। ঘুরিয়া ফিরিয়া যেমন করিয়াই চলি না কেন শেষকালে এই অলঙ্ঘ্য সত্যে আসিয়া ঠেকিতেই হয় যে, শিক্ষকের দ্বারাই শিক্ষাবিধান হয়, প্রণালীর দ্বারা হয় না।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১২। একজন ঘুমন্ত ব্যক্তি আরেকজন ঘুমন্ত ব্যক্তিকে জাগ্রত করতে পারে না।
– শেখ সাদি।
১৩। যেই শিক্ষা গ্রহন করে যেই শিক্ষার গুণে গুনান্নিত হয়ে ছেলে মেয়ে সাজে, মেয়ে ছেলে সাজতে পছন্দ করে, ঐ শিক্ষাকে জ্ঞানীরা শিক্ষা না জাতীর জন্য বিষ বলে গন্য করেছেন।
– আল্লামা ইকবাল। (শিক্ষামূলক ক্যাপশন)
১৪। শিক্ষা হলো ভবিষ্যতের পাসপোর্ট, এবং তা কালকের জন্য তার যে আজকেই তার প্রস্তুতি নিয়ে থাকে।
-ম্যালকম এক্স।
১৫। শিক্ষা হচ্ছে মানুষের মধ্যে ইতোমধ্যে থাকা উৎকর্ষের প্রকাশ।
– স্বামী বিবেকানন্দ।
১৬। শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড।
-সংগৃহীত।
১৭। মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৮। এদেশে সবাই শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক : দারোগার শোকসংবাদেও লেখা হয়, ‘তিনি শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক ছিলেন।
– হুমায়ূন আজাদ।
১৯। মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা জ্ঞানীর নিদ্রা শ্রেয়
– আল হাদিস।
২০। অন্যদের ভুল থেকে শিক্ষাগ্রহণ করুন এবং সেইরকম মানুষ হয়ে যাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন যাদের ভুলগুলো থেকে অন্যেরা শিক্ষাগ্রহণ করে।
– শাইখ ইয়াসির ক্বাদী।

শিক্ষামূলক ক্যাপশন

২১। শিক্ষা হলো সবচেয়ে ক্ষমতাধর অস্ত্র যা আমরা ব্যবহার করতে পারি এই পৃথিবীকে পালটে ফেলতে।
-নেলসন ম্যান্ডেলা।
২২। মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২৩। শিক্ষার উচিত তাকে উদ্যোক্তা বা চাকরি সৃষ্টিকারী হতে প্রস্তুত করা, চাকরি খুঁজতে নয়।…আমরা যদি তরুণদের চাকরি সৃষ্টিকারী হিসেবে গড়ে তুলতাম, তাহলে বেকারত্ব বলে কিছু থাকত না
– ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২৪। আগে প্রতিভাবানেরা বিদেশ যেতো; এখন প্রতিভাবানেরা নিয়মিত বিদেশ যায়।
– হুমায়ূন আজাদ।
২৫। অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না।
-শেখ সাদি। (শিক্ষামূলক স্ট্যাটাস)
২৬। যদি তোমার মনে হয় শিক্ষা অনেক বেশি দামী, তাহলে অবহেলার কথা চিন্তা করতে পারো।
-অ্যান্ডি ম্যাক ইনটায়ার।
২৭। আমলা নয় মানুষ সৃষ্টি করুন।
– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
২৮। শিক্ষা কখনোই কোন কিছু শেখার নাম নয়,বরং মনকে চিন্তা করতে শেখানোর নামই হলো শিক্ষা।
-আলবার্ট আইন্সটাইন।
২৯। ধার্মিক আর ধর্মান্ধতা এক জিনিস নয়। ধার্মিকতা মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যায় আর ধর্মান্ধতা মানুষকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ দেশের মানুষকে আমি ধার্মিক বলব না কারণ এ দেশের বেশিরভাগ মানুষই ধর্মান্ধ।
-রেদোয়ান মাসুদ
৩০। আমরা যতই অধ্যয়ন করি ততই আমাদের অজ্ঞানতাকে আবিষ্কার করি।
-শেলী।
৩১। বড় বড় নামকরা স্কুলে বাচ্চারা বিদ্যার চাইতে অহংকার টা বেশি শিক্ষা করে।
-আহমদ ছফা।
৩২। একজন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকের বেতন কেন একজন দারোয়ানের মতো হবে? কেন তাঁদের সঙ্গে আপনারা পিয়নের মতো আচরণ করবেন? যদি তাঁদের সঙ্গে দারোয়ানের মতো আচরণ করেন, আপনার ছেলেমেয়েদেরও দারোয়ানের মনোবৃত্তি হবে।
– মুনতাসীর মামুন।
৩৩। হৃদয়কে শিক্ষিত করা ব্যতীত নিজের মস্তিষ্ককে শিক্ষিত করা আদৌ কোনো শিক্ষার পর্যায়ে পড়ে না।
-এরিস্টটল।
৩৪। একটা ভালো শিক্ষা হলো একটা ভালো ভবিষ্যত এর মূল ভিত্তি।
-এলিজাবেথ ওয়ারেন।
৩৫। নতুন জানার যেমন যন্ত্রণা আছে, তেমনি আনন্দও আছে।
-ক্রিস্টোফার মর্লি।
৩৬। শিক্ষা হলো এমন কিছু যা তুমি কখনোই শেষ করতে পারবে না।
-আইজ্যাক নিউটন।
৩৭। মন অনেক কিছুই চাইবে কিন্তু তা বিবেক দিয়ে বিচার করবে। তাহলেই তুমি বুঝবে কোনটা তোমার করা উচিত আর কোনটা করা উচিত নয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৩৮। জ্ঞানীকে চেনা যায় নীরবতা থেকে, আর মূর্খকে তার বক্তব্য থেকে।
-পিথাগোরাস।
৩৯। শিক্ষা হলো যে কোনো কিছু শোনার এক চমৎকার ক্ষমতা কোনো ধরনের রাগ বা আত্মমর্যাদা হারানো ব্যতীত।
-রবার্ট ফ্রস্ট।
৪০। জীবনের জন্য প্রস্তুতির নাম কখনোই শিক্ষা নয়, বরং শিক্ষা নিজেই হলো একটা জীবন।
-জন ডেয়েই।
শিক্ষামূলক স্ট্যাটাস
৪১। শিক্ষা হলও সাফল্যের টিকেটস্বরূপ।
-জেইমে এস্কালান্টে।
৯. শিক্ষা যে দিশায় শুরু হয় একজন মানুষ তাতেই নিজেত ভবিষ্যত বানিয়ে ফেলতে পারে।
-প্লেটো।
৪২। শিক্ষার মহৎ উদ্দেশ্য জ্ঞান নয় বরং তা হলো বাস্তবিক কাজ।
-হার্টবার্ট স্পেন্সার।
৪৩। শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো একটা শুন্য মস্তিষ্ককে একটা উন্মুক্ত মস্তিষ্ক দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা।
-ম্যালকম এস. ফোর্বস।
৪৪। শিক্ষা হলো বিশ্বকে তালামুক্ত করার চাবি এবং স্বাধীনতার পাসপোর্ট।
-অরফা উইনফ্রে।
৪৫। নামকরা বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা বিদ্যার চেয়ে অহংকারটা বেশি শেখে।
-আহমেদ ছফা।
৪৬। ছোট্ট একটা বিষয় নিয়ে ভালোভাবে জানতে আপনাকে অবশ্যই বিস্তর পড়াশোনা করতে হবে।
-চার্লস ডি মন্টেস্কুই।
৪৭। সুশিক্ষার লক্ষণ হলো তা মানুষকে অভিভূত না করে, তাহা মানুষকে মুক্তিদান করে৷
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪৮। অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্হা, কিন্তু এটা যদি সবাই জানত, তাহলে কেউ অজ্ঞ থাকতো না।
– শেখ সাদী।
৪৯। জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোন অবকাশ নেই,যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫০। আমরা যতই অধ্যয়ন করি ততই আমাদের অজ্ঞতাকে আবিষ্কার করি।
-শেলী। (শিক্ষামূলক উক্তি)
৫১। জ্ঞানীর নিন্দা, মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা শ্রেয়।
-আল হাদিস।
৫২। সুশিক্ষিত মানুষ মাত্রই স্বশিক্ষিত।
-প্রমথ চৌধুরী।
৫৩। বাসা এবং বিদ্যালয় দুই স্হানেই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু বাসার চেয়ে বিদ্যালয় পৃথক কারণ বিদ্যালয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ থাকে।
-এ পি জে আবুল কালাম আজাদ।
৫৪। কল্পনা জ্ঞানের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
-আলবার্ট আইনস্টাইন।
৫৫। ভালো জেনেও না মানার চেয়ে, না জানা ভালো।
– টেনিসন।
৫৬। প্রতিটা মানুষই তার নিজের কাছে নির্ভুল, আর এ জন্যেই মানুষ ভুল করে, কারণ ভুলকে নির্ভুল ভেবেই মানুষ সবচেয়ে বড় ভুল করে থাকে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫৭। মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্ত টাই তার অধীন।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৫৮। প্রতিটি শিশুই প্রতিভা নিয়ে জন্মায় কিন্তু তা নষ্ট করে সমাজ ব্যবস্হা।
-মিশিও কাকু।
৫৯। যিনি যথার্থ গুরু তিনি শিষ্যের আত্নাকে উদ্বোধিত করেন এবং তার অন্তর্নিহিত সকল প্রচ্ছন্ন শক্তিকে ব্যাক্ত করে তোলেন। সেই শক্তির বলে শিষ্য নিজের মন নিজে গড়ে তোলে, নিজের অভিমত বিদ্যা নিজে অর্জন করে বিদ্যার সাধনা শিষ্যকে নিজে অর্জন করতে হয়। গুরু উত্তরসাধক মাত্র।
-প্রমথ চৌধুরী।
৬০। অসম্পূর্ণ শিক্ষায় আমাদের দৃষ্টি নষ্ট করিয়া দেয়, পরের দেশের ভালোটা তো শিখিতে পারিই না, নিজের দেশের ভালোটা দেখিবার শক্তি চলিয়া যায়।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
শিক্ষামূলক বাণী
৬১। ধনপিশাচদের মুখাপেক্ষী না হওয়ার জন্য জ্ঞানীরা ধন সঞ্চয় করে।
-এরিস্টটল।
৬২। যে কখনো ভুল করেনি, সে কখনো নতুন কিছু জানার চেষ্টা করেনি।
-আলবার্ট আইনস্টাইন।
৬৩। কোনো প্রত্যয় অর্জন করার জন্য আমাদের ভাবনার প্রয়োজন, ঠিক যেমনি চোখের আলোর প্রয়োজন দেখার জন্য।
-নিকোলাস খালব্রাঁশ।
৬৪। শিক্ষিত লোকের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কোনো মতবাদকে গ্রহণ না করেও তা নিয়ে কাজ করতে পারা।
-অ্যারিস্টটল।
৬৫। বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও দামি।
-আল হাদিস।
৬৬। পড়ালেখা করো যখন সবাই ঘুমাচ্ছে। কাজ করো যখন সবাই আলস্যে কালক্ষেপণ করছে। প্রস্তুত করো নিজেকে যখন সবাই খেলা নিয়ে ব্যস্ত। স্বপ্ন দেখো যখন সবাই ইচ্ছা পোষণ করছে।
-উইলিয়াম আর্থার ওয়ার্ড।
৬৭। পাখি স্বাধীনভাবে উড়তে পারে ততক্ষণই যতক্ষণ তার ডানা মুক্ত থাকে কিন্তু সেই ডানায় যখন তার বাচ্চা থাকে তখন সে আর স্বাধীনভাবে উড়তে পারে না। তাকে খুব সাবধানে উড়তে হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৬৮। ডাক্তার বলে, প্রতিদিন একই অভ্যস্ত খাওয়া পরিপাকের পক্ষে অনুকূল নয়। ভোজ্য সম্বন্ধে রসনার বিস্ময় না থাকলে দেহ তাকে গ্রহণ করতে আলস্য করে। শিশু-ছাত্রদের একই ক্লাসে একই সময়ে একই বিষয় শিক্ষার পুনরাবৃত্তি করানোতেই তাদের শিক্ষার আগ্রহ ঘুচিয়ে দেওয়া হয়।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৬৯। আজকালকার আধিকাংশ পি এইচ ডি অভিসন্দর্ভই মনে আশার আলো জ্বালায়; মনে হয় এখানেই নিহিত আমাদের শিক্ষাসমস্যা সমাধানের বীজ। প্রথম বর্ষ অনার্স শ্রেণীতেই এখন পি এইচ ডি কোর্স চালু করা সম্ভব, এতে ছাত্ররা আড়াই বছরে একটি ডক্টরেট ডিগ্রি পেতে পারে। এখানকার অধিকাংশ ডক্টরেটই স্নাতকপূর্ব ডক্টরেট; অদূর ভবিষ্যতে উচ্চ-মাধ্যমিক ডক্টরেটও পাওয়া যাবে।
– হুমায়ূন আজাদ।
৭০। বৈষম্য কমাতে শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে হবে। আমাদের যে শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে সেটা মানুষকে চাকরির দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু আমাদের উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে।
-ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৭১। জানা সত্ত্বেও মেনে না চলার চেয়ে না জানাই ভালো।
-টেনিসন।
৭২। মাত্র একটি ধারণা আমাদের বহুসংখ্যক অভিজ্ঞতা অর্জনের পরিশ্রম থেকে বাঁচিয়ে দেয়, যদি তা সঠিক হয়।
– জ্যাক মারিতা।

শিক্ষামুলক বাণী বা শিক্ষামূলক উক্তি গুলো পড়ে ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে ছড়িয়ে দেবেন।

১৫০+ বাংলা ক্যাপশন, Bangla Captions, বাংলা স্ট্যাটাস, বাংলা শর্ট ক্যাপশন Attitude, বাংলা ইউনিক ক্যাপশন Happy

বাংলা ক্যাপশন সেরাটা, বাংলা স্ট্যাটাস, বাংলা শর্ট ক্যাপশন Attitude, বাংলা ইউনিক ক্যাপশন Happy: বই বা নিবন্ধে একটি ছবির নীচে কিংবা ফেসবুক, ইন্সট্রগ্রাম এ একটি ছোট লেখা প্রদান করা যা ছবিটি বর্ণনা করে বা ব্যাখ্যা করে যে এখানে কিছু বলা আছে তাকে ক্যাপশন বলে আর বাংলায় দিলে সেটাকে বাংলা ক্যাপশন (Bangla Caption) বলে। ক্যাপশন একটি ছবিকে আকর্ষণীয় করে তোলে। বিশেষ করে Facebook কিংবা Instagram এর স্ট্যাটাস দিতে গিয়ে আমরা ক্যাপশন ব্যবহার করি। কেউ যদি সত্যিকারের প্রেমে থাকেন কিন্তু মুখ ফুটে কথাগুলো বলতে পারছেম না শেখেত্রে সে বাংলা ক্যাপশন বা বাংলা ইউনিক ক্যাপশন দিয়ে প্রিয় মানুষটাকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। তাছাড়া স্বমী-স্ত্রী নিজদের সেলফি পোস্টে বাংলা শর্ট ক্যাপশন-গুলো ব্যবহার করতে পারেন। তাতে আপনাদের ভালোবাসা আরও গভীরতা পাবে। তাছাড়া এখানে দুঃখ কষ্টের আবেগ অনুভূতির বাংলা ক্যাপশন-ও (Bengali Captions) আছে। আমরা মূলত প্রিয় লেখকদের জনপ্রিয় কবিতার ছন্দ-গুলো বেছে নিয়েছি যা আপনার পোস্টকে আরও ভাবগম্ভীর ও সুন্দর করে তুলবে।

বাংলা ক্যাপশন – Bangla Caption

প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

সময়ের সাথে মানুষ বদলায়
বসন্তে যেমন ডালে ডালে,
গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়
মানুষ বদলে মনে মনে।
– রেদোয়ান মাসুদ

হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি
নয় তো গিয়েছি হেরে
থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা
কে কাকে গেলাম ছেড়ে।
-হেলাল হাফিজ

পর মানুষ আপন হলে
রক্তে মিশে যায়
আপন মানুষ পর হলে
বিষ থেকে বাঁচা দায়।
-রেদোয়ান মাসুদ

তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন,
সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন।
-কাজী নজরুল ইসলাম।

আমি হবো উড়নচন্ডি
এবং খানিক উস্কোখুস্কো
এই জন্মের পারিপাট্য সবার আগে ঘুচিয়ে দেব
তুমি কাঁদলে গভীর সুখে
এক নিমেষে সবটুকু জল শুষে নেব
মনে থাকবে?
-আরণ্যক বসু

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে
রয়েছ নয়নে নয়নে,
হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে
হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বদলে গেছো তুমি নিজের ইচ্ছায়
বেদলে গেছি আমি অনিচ্ছায়।
আসলে বদলে গেছি দুজনই, দুই কায়দায়
যেমনি করে পৃথিবীর সবকিছু বদলায়।
-রেদোয়ান মাসুদ

বাংলা স্ট্যাটাস – Bangla Status:

খেয়াঘাটে ওঠে গান অশ্বথতলে
পান্থ বাজায়ে বাঁশি আন্মনে চলে।
ধায় সে বংশীরব বহুদূর গাঁয়
জনহীন প্রান্তর পার হয়ে যায়।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

একবার ভালোবেসে দেখো, একবার কাছে ডেকে দেখো
আবার আগের মতো কীভাবে ফুটাই এক লক্ষ একটি গোলাপ
অনায়াসে কীভাবে আবার অনুভূতি করি সঞ্চারিত,
একবার ভালোসেবে দেখো আবার কীভাবে লিখি দুহাতে কবিতা।
-মহাদেব সাহা

একা থাকার এই ভালো লাগায় হারিয়ে গিয়েছি
নিঃসঙ্গতা আমাকে আর পাবে না।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

প্রকৃতির কাছে নেই কো ক্ষমা
কাঁদাবে কোনো একদিন
কাউকে কাঁদিয়ে যতই হাসো না কেন
আপন হাতে বাজবে তার প্রতিশোধের বীন।
-রেদোয়ান মাসুদ

তুমি জানো না__আমি তো জানি,
কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে এতো গান,
এতো হাসি নিয়ে বুকে
নিশ্চুপ হয়ে থাকি।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

তবু তোমাকে ভালোবেসে
মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে
যেখানেই রাখি এ হৃদয়।
―জীবনানন্দ দাশ

চ’লে গেলে মনে হয় তুমি এসেছিলে,
চ’লে গেলে মনে হয় তুমি সমস্ত ভূবনে আছো।
–রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস,
ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।
নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে;
কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ভালোবাসি তাকে ভালোবাসি
সে থাকুক বা না থাকুক পাশাপাশি
আমার অসুখ ভালোবাসার
ছোঁয়াচে রোগে তাকে ছোঁয়ার
এই রোগ যদি তাকেও ধরে
আমিও মরতে চাই তাঁর ছোঁয়াতে।
–রেদোয়ান মাসুদ

বাংলা ইউনিক ক্যাপশন

আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন-কতদিন আমিও তোমাকে
খুঁজি নাকো;- এক নক্ষত্রের নিচে তবু – একই আলো পৃথিবীর পারে
আমরা দুজনে আছি; পৃথিবীর পুরনো পথের রেখা হয়ে যায় ক্ষয়,
প্রেম ধীরে মুছে যায়, নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়…।
-জীবনানন্দ দাশ

করুণা করে হলে চিঠি দিও, খামে ভরে তুলে দিও
আঙুলের মিহিন সেলাই
ভুল বানানেও লিখো প্রিয়, বেশি হলে কেটে ফেলো তাও,
এটুকু সামান্য দাবি চিঠি দিও।
– মহাদেব সাহা

তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়, সে কি মোর অপরাধ?
চাঁদেরে হেরিয়া কাঁদে চকোরিণী বলে না তো কিছু চাঁদ।
-কাজী নজরুল ইসলাম

ভুলে থাকা যায় সুন্দর পৃথিবী
ভুলে থাকা যায় জোছনা রাতের আলো
ভুলে থাকা যায় নদীর কলরব
ভুলে থাকা যায় না শুধু তোমার চুলের কালো।
-রেদোয়ান মাসুদ

আমি কবি নই – শব্দ শ্রমিক।
শব্দের লাল হাতুড়ি পেটাই ভুল বোধে ভুল চেতনায়,
হৃদয়ের কালো বেদনায়।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ,
নিরবে ফিরে যাওয়া অভিমান-ভেজা চোখ,
আমাকে গ্রহণ করো।
উৎসব থেকে ফিরে যাওয়া আমি সেই প্রত্যাখ্যান,
আমি সেই অনিচ্ছা নির্বাসন বুকে নেওয়া ঘোলাটে চাঁদ।
আমাকে আর কি বেদনা দেখাবে?
—রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্

জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার-
তখন আবার যদি দেখা হয় তোমার আমার।
-জীবনানন্দ দাশ

সহজে যদিও ভালোবেসে ফেলি
সহজে থাকি না কাছে,
পাছে বাঁধা পড়ে যাই।
বিস্মিত তুমি যতোবার টানো বন্ধন-সুতো ধ’রে
আমি শুধু যাই দূরে।
– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

খারাপ খুঁজতে গিয়েছিলাম আমি,
কাউকে খারাপ পাইনি খুঁজে।
মনের ভিতরে উঁকি দিয়ে দেখি,
আমার চেয়ে খারাপ কেউ নেই।
-সন্ত কবীর

বাংলা শর্ট ক্যাপশন Attitude

সে মোরে দিয়েছে বিষ ভরা বান
আমি দেই তারে বুক ভরা গান।
-জসীম উদ্দীন

মরে গেছি অনেক আগেই হৃদয়ের ঐ অতল তলে
বেচে আছি এইতো অনেক হোক না তা ধাঁধার ছলে
মানুষ যদিও বেঁচে থাকে বাহ্যিকভাবে মনের বলে
কে জানে কার ভিতরের খবর কতটুকু ভাসে চোখের জলে।
-রেদোয়ান মাসুদ

আমি একা
এই ব্রহ্মান্ডের ভেতর
একটি বিন্দুর মতো আমি একা।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

সুতো কেটে তুমি গোটালে নাটাই
আমি তো কাঙাল ঘুড়ি
বৈরি বাতাসে কী আশ্চর্য
একা একা আজও উড়ি।
-হেলাল হাফিজ

যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের –
মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা।
-জীবনানন্দ দাশ

রাত কাটে, ভোর হয়,
পাখি জাগে বনে —
চাঁদের তরণী ঠেকে
ধরণীর কোণে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ভালো বন্ধু মানেই ভালো মানুষ নয়।
চোরে চোরেও ভালো বন্ধুত্ব হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ

শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা মাঠের উপরে
বলিলাম: ‘একদিন এমন সময়
আবার আসিয়ো তুমি, আসিবার ইচ্ছা যদি হয়!–
পঁচিশ বছর পরে!
―জীবনানন্দ দাশ

বাংলা সেরা ক্যাপশন happy

আমার এ ঘর ভাঙ্গিয়াছে যেবা, আমি বাধি তার ঘর,
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।
-জসীম উদ্দীন

তোমার জন্য সকাল, দুপুর
তোমার জন্য সন্ধ্যা
তোমার জন্য সকল গোলাপ
এবং রজনীগন্ধা।
-হেলাল হাফিজ

সেদিন আকাশ কেঁদেছিল, কেঁদেছিল মেঘ
দু’চোখজুড়ে চেপেছিল বৃষ্টির বেগ
দেখেও দেখেনি কেউ, কার রয়েছে এত ঠেকা
যার জীবন তাকেই কাটাতে হয় পাহাড়ের মতো একা।
-রেদোয়ান মাসুদ

কোনকালে একা হয়নিকো জয়ী, পূরুষের তরবারী;
প্রেরনা দিয়েছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়ালক্ষী নারী।
-কাজী নজরুল ইসলাম

এ কেমন তাবিজ করেছো সোনা
ব্যথাও কমে না, বিষও নামে না!
-হেলাল হাফিজ

দেওয়াল জানে বন্দির দুঃখ
চিৎকারে ফেটে হয় চৌচির
বুক জানে মনের যাতনা
বিচ্ছেদে কতটা বিঁধে বিষাক্ত তীর।
-রেদোয়ান মাসুদ

আমার কিছু কথা ছিলো কিছু দুঃখ ছিলো
আমার কিছু তুমি ছিলো তোমার কাছে।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে,
অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে-
বুঝবে সেদিন বুঝবে!
-কাজী নজরুল ইসলাম

বাংলা ক্যাপশন সেরাটা

ভাঙা কাচের দেওয়াল দেখে বলছো তুমি
কত বড় দুঃখ তার
যার মন ভেঙেছে দ্যাখোনি তারে
দু’চোখজুড়ে কত বড় মেঘের ভার।
-রেদোয়ান মাসুদ

ভালোবেসেই নাম দিয়েছি ‘তনা’
মন না দিলে
ছোবল দিও তুলে বিষের ফণা
-হেলাল হাফিজ

চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয়
চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী
চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে
আমার না-থাকা জুড়ে।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

কোনদিন, আচমকা একদিন
ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে,
“চলো”, যেদিকে দু’চোখ যায় চলে যাই,
যাবে?
-হেলাল হাফিজ

পাগলী আমার ঘুমিয়ে পড়েছে
মুঠোফোন তাই শান্ত,
আমি রাত জেগে দিচ্ছি পাহারা
মুঠোফোনের এই প্রান্ত ।
এ কথা যদি সে জানতো?
-নির্মলেন্দু গুন

যে মোরে করিল পথের বিবাগী;
পথে পথে আমি ফিরি তার লাগি।
-জসীম উদ্দীন

কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে,
কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে,
কিছু মানুষের কষ্ট হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে মরে ,
তবে কষ্টকে যারা প্রকাশ করতে না পারে,
তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে।
-রেদোয়ান মাসুদ

ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

বাংলা ক্যাপশন স্টাইলিশ

আমরা সবাই পাপী;
আপন পাপের বাটখারা দিয়ে;
অন্যের পাপ মাপি !!
-কাজী নজরুল ইসলাম

আয়ু থাক নেশায় বিভোর
থাকুক বাসনা সারা দেহে,
ঝরার আগেই তুমি হাতটি মেল,
পতনের আগে শুধু জানিয়ে দিও
এ তোমার ভুল সাধ,ভুল বাসনা।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

কাল রাতে – ফাল্গুনের রাতের আঁধারে
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
মরিবার হল তার সাধ ।
– জীবনানন্দ দাশ

আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে।
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

তবু তোমাকে ভালোবেসে
মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে
যেখানেই রাখি এ হৃদয়।
-জীবনানন্দ দাশ

বাংলা ক্যাপশন সেরাটা, বাংলা স্ট্যাটাস, বাংলা শর্ট ক্যাপশন ও বাংলা ইউনিক ক্যাপশন: উপরে উল্লেখিত বাংলা ক্যাপশন-গুলো যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের প্রচেষ্টাকে স্বার্থক মনে করি। আপনাদের অনুপ্রেরণা পেলে এরকম আরও বাংলা শর্ট ক্যাপশন নিয়ে আপনাদের কাছে হাজির হবো। ভালোবাসা সবার জন্য। শুভ কামনা।

উক্তি : গুণীজনের ২০০ বিখ্যাত বাণী

উক্তি /বাণী: গুণীজনের বাণী বা মনীষীদের উক্তি মানুষের জীবনে বড় ধরনের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। মানুষের জীবন ক্ষণস্থায়ী কিন্তু মানুষ বেঁচে থাকে তার কর্মে। পৃথিবীর বরেণ্য ব্যক্তি বর্গ আজও মৃত্যুর পরেও বেঁচে আছেন তাঁদের কর্মকান্ডের জন্য। তাঁদের এসব কর্মকান্ড পর্যালোচনা করলে দেখা যায় তাঁরা তাঁদের জীবান-দর্শন ফুটিয়ে তুলেছেন তাঁদের বিভিন্ন বাণী/উক্তি প্রদানের মাধ্যমে। এসব বাণী উৎসগত বিভিন্নতা থাকতে পারে। হতে পারে এসব বাণীর উৎস কখনো কবিতা, কখনো নাটক,কখনো গল্প আবার কখনো বা উপন্যাস; তবে একথা বলার অপেক্ষা থাকে না উৎস যেটাই হোক না কেন এসব বাণীর উৎসের মুলে রযেছে গভীর জীবনবোধ যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে চিন্তা চেতনার উপর গভীর ভাবে প্রভাব ফেলতে সক্ষম। নিম্নে তেমনি কিছু বিখ্যাত ব্যক্তির বিখ্যাত উক্তি/বাংলা সেরা বাণী নিম্নে প্রকাশ করা হলো্ আশাকরি এসব গুণীজনের বিখ্যাত বাণী/ উক্তি আপনাদের অনেক ভালো লাগার পাশাপাশি জীবন চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবে।

উক্তি/বাণী:
০১। আমরা সবাই পাপী; আপন পাপের বাটখারা দিয়ে; অন্যের পাপ মাপি !!
-কাজী নজরুল ইসলাম।
০২। মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৩। যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে সে নাস্তিক হবে, আর যে ভালো ভাবে বিজ্ঞানকে জানবে সে অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে।
-ফ্রান্সিস বেকন।
০৪। জীবন বাই সাইকেল চালানোর মত একটা ব্যাপার, পড়ে যেতে না চাইলে তোমাকে সামনে চলতে হবে।
-আইনস্টাইন
০৫। একজন ঘুমন্ত ব্যক্তি আরেকজন ঘুমন্ত ব্যক্তিকে জাগ্রত করতে পারে না।
– শেখ সাদি।
০৬। ধার্মিকতা আর ধর্মান্ধতা এক জিনিস নয়। ধার্মিকতা মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যায় আর ধর্মান্ধতা মানুষকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। এ দেশের মানুষকে আমি ধার্মিক বলব না কারণ এ দেশের বেশিরভাগ মানুষই ধর্মান্ধ।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৭। যদি উড়তে না পার, তবে দৌড়াও; যদি দৌড়াতে না পার, তবে হাঁটো; হাঁটতে না পারলে হামাগুড়ি দাও। যে অবস্থাতেই থাকো, সামনে চলা বন্ধ করবে না।
– মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
০৮। পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা।
-হুমায়ূন আজাদ।
০৯। পরিবার হলো- জীবনের ঝড়ো সমুদ্রের একটি লাইফজকেট ।
-জে কে রাউলিং।
১০। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায়।
-সমরেশ মজুমদার।
১১। জীবন চলার পথে বাধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১২। ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে। সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে।
– উইলিয়াম শেক্সপিয়র।
১৩। প্রেম হল সিগারেটের মতো, যার আরম্ভ হল অগ্নি দিয়ে, আর শেষ পরিণতি ছাই দিয়ে।
–জর্জ বার্নার্ডশ।
১৪। অতীতের ভুল নিয়ে আফসোস করো না। সামনের কাজগুলো নির্ভুল ভাবে করার জন্য তোমার সব শক্তিকে কাজে লাগাও।
– ডেনিস ওয়েটলি
১৫। ভালবাসা যা দেয় তার চেয়ে বেশী কেড়ে নেয় ।
– টেনিসন।
১৬। ভালোবাসা পাওয়ার চাইতে ভালোবাসা দেওয়াতেই বেশি আনন্দ।
-জর্জ চ্যাপম্যান।
১৭। একজন মানুষের বন্ধুত্ব তার সম্পত্তি পরিমাপের অন্যতম মাপকাঠি।
-চার্লস ডারউইন।
১৮। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৯। একটা ভালো বই একশো জন বন্ধুর সমান, আর একজন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরির সমান।
-এপিজে আব্দুল কালাম।
২০। দুর্ভাগ্যবান তারাই যাদের প্রকৃত বন্ধু নেই।
– এরিস্টটল।
২১। বাস্তবতা আদর্শের সাথে খাপ খায় না, তবে তা নিশ্চিত করে।
-গুস্তাভে ফ্লুবার্ট।
২২। আমি এমনভাবে পা ফেলি যেন মাটির বুকেও আঘাত না লাগে। আমার তো কারুকে দুঃখ দেবার কথা নয়।
-সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
২৩। আমার সব থেকে ভালো বন্ধু হল আয়না, কারন আমি যখন কাঁদি তখন সে হাঁসে না।
-চার্লি চ্যাপলিন।
২৪। মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে।
-কাজী নজরুল ইসলাম।
২৫। প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক, কিন্তু কাউকে বিশ্বাস না করা আরো বেশী বিপদজনক।
-আব্রাহাম লিংকন।
২৬। যে বিশ্বাস করতে পারে, সে অর্জন করতে পারে।
-মহাজাতক।
২৭। ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে তুমি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবে, আজ সে তোমার সবচেয়ে কাছের কোনো একজন।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৮। যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।
– এ পি জে আব্দুল কালাম
২৯। নারী কভু নাহি চায় একা হতে কারো এরা দেবী, এরা লোভী যত পূজা পায় এরা চায় তত আরো ইহাদের অতিলোভী মন একজনে তৃপ্ত নয় এক পেয়ে সুখী নয় যাচে বহুজন l
-কাজী নজরুল ইসলাম।
৩০। যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন তখন আপনার জমিয়ে রাখা সব ইচ্ছেগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।
-এলিজাবেথ বাওয়েন।
৩১। স্বার্থপরতার প্রতিটি কাজ বা স্বার্থপরতার চিন্তাভাবনা আমাদের কোনো বিষয়-বস্তুর সাথে যুক্ত করে তোলে এবং সঙ্গেসঙ্গে আমরা দাস হয় যাই।
– স্বামী বিবেকানন্দ ।
৩২। নিজেকে পুরোপুরিভাবে বিশ্বাস করতে যে ভয় করে সে কখনো জীবনে সফল হতে পারবেনা।
-জয় কালিগ।
৩৩। টিয়া পাখির মতো মুখস্ত করে বড় বড় সার্টিফিকেট অর্জন করে বড় বড় চাকরি পাওয়াকে শিক্ষা বলে না, শিক্ষা হচ্ছে সেটা যা একজন মানুষের ভিতরের কুশিক্ষাকে দূর করে সমাজের পরিবর্তনে এগিয়ে আসার উৎসাহ যোগায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৩৪। ঘুরিয়া ফিরিয়া যেমন করিয়াই চলি না কেন শেষকালে এই অলঙ্ঘ্য সত্যে আসিয়া ঠেকিতেই হয় যে, শিক্ষকের দ্বারাই শিক্ষাবিধান হয়, প্রণালীর দ্বারা হয় না।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৩৫। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার হৃদয়কে না জানবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি মনের শান্তি পাবেন না।
– জর্জ মাইকেল।
৩৬। কৃতজ্ঞ কুকুর অকৃতজ্ঞ মানুষের চেয়ে শ্রেয়৷
– শেখ সাদি
৩৭। তিন রকম দোয়া নি:সন্দেহে কবুল হয়। মজলুমের দোয়া,মুসাফিরের দোয়া আর সন্তানের জন্য পিতা-মাতার দোয়া।
-মহানবী হজরত মুহম্মদ (স.)।
৩৮। প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে রস নিবিড় হয়না।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৩৯। কুৎসিত মন একটি সুন্দর মুখের সমস্ত সৌন্দর্য কেড়ে নেয়।
– লটমাস নুন।
৪০। অতিদূর পরপারে গাঢ় নীল রেখার মতো বিদেশের আভাস দেখা যায়– সেখান হইতে রাগ-দ্বেষের দ্বন্দ্বকোলাহল সমুদ্র পার হইয়া আসিতে পারে না।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪১। আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।
– বিল গেটস।
৪২। সার্টিফিকেট বাড়ছে মানেই এই নয় যে দেশ ভারমুক্ত হচ্ছে, এ দেশে সার্টিফিকেট বাড়ছে মানে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাটাও ভারী হচ্ছে।
-রেদোয়ান মাসুদ
৪৩। একশত মূর্খ পুত্রের চেয়ে একটি গুণী পুত্র বরং ভাল। একটি চন্দ্রই অন্ধকার দূর করে, সকল তারা মিলেও তা পারে না।
-চাণক্য।
৪৪। প্রতারণা হচ্ছে অন্তরের কালোত্ব, মুখমন্ডলের মলিনতা।
-কাফাভী।
৪৫। ভালোবাসা এবং যত্ন দিয়ে মরুভূমিতেও ফুল ফোটানো যায়
– ডেভিড রস ।
৪৬। যারা বন্ধুদের অপমান করে, বন্ধুদের অপমানিত হতে দেখে কাপুরুষের মতো নীরব থাকে তাদের সঙ্গে সংসর্গ করো না।
-সিনেকা।
৪৭। জীবন মানেই সাফল্য এবং সাফল্য মানেই দু্র্ভোগ।
-ভ্যানলুন।
৪৮। যেহেতু আমরা বাস্তবতা পরিবর্তন করতে পারি না, আসুন আমরা চোখ পরিবর্তন করি যা বাস্তবতা দেখায়।
-নিকোস কাজান্টজাকিস।
৪৯। বিয়ের মাধ্যমে দুটো জিনিস ঘটে থাকে এক হলো যদি আপনি ভালো বউ পান তবে আপনি ভালো জীবন পাবেন আর যদি খারাপ বউ পান তবে দার্শনিক হয়ে যাবেন।
-সক্রেটিস।
৫০। যে মানুষ যত বেশী সত্য গোপন করতে পারে সে তত বেশী সৎ-চরিত্রবান।
– হুমায়ূন আজাদ।
৫১। যার যেটা নেই সে কখনও সেটার মূল্য বুঝে না, একমাত্র সেই ব্যক্তিই সেটার মূল্য বুঝে যার কোনো জিনিস পূর্বে ছিল কিন্তু এখন নেই।
-রেদোয়ান মাসুদ
৫২। ধনীরা যে মানুষ হয় না, তার কারণ ওরা কখনো নিজের অন্তরে যায় না। দুঃখ পেলে ওরা ব্যাংকক যায়, আনন্দে ওরা আমেরিকা যায়। কখনো ওরা নিজের অন্তরে যাতে পারে না, কেননা অন্তরে কোনো বিমান যায় না।
-হুমায়ূন আজাদ।
৫৩। একদা ছিল না ‘জুতো’ চরণ-যুগলে দহিল হৃদয় মম সেই ক্ষোভানলে। ধীরে ধীরে চুপি চুপি দুঃখাকুল মনে, গেলাম ভজনালয়ে ভজন কারণে!
-কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
৫৪। অর্থ দিয়ে জীবন কেনা যায় না৷
– বব মার্লে।
৫৫। নিম্ন মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা মেয়েগুলো তাদের সব রকম কনজারভেটিভ ধারনা বুকে পুষে রেখে এমন ভাবভঙ্গী করে যেন পৃথিবীর সব ছেলেই তাদের দিকে হামলে পড়ছে।
-সমরেশ মজুমদার।
৫৬। প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের
হিংসা করে!
-সিগময়েড ফ্রয়েড।
৫৭। কম বয়েসী মেয়ে হল রসগোল্লার মত যেখানে রাখবে সেখানেই পিঁপড়ে ধরবে!
-শংকর।
৫৮। একটি কুবৃক্ষের কোটরের আগুন থেকে যেমন সমস্ত বন ভস্মীভূত হয়, তেমনি একটি কুপুত্রের দ্বারাও বংশ দগ্ধ হয়।
-চাণক্য।
৫৯। যে প্রতারণা করে, সে আমার দলভুক্ত নয়।
-হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
৬০। আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৬১। প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৬২। মা হলো স্নেহের ভান্ডার যা কখনও নিঃশেষ হয় না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৬৩। তাকে যে আমি ভালোবাসি তার রুপে গুনে নয়, তাকে না ভালোবেসে থাকতে পারি না।
-সমরেশ মজুমদার।
৬৪। প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকিলে রস নিবিড় হয় না।
–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৬৫। ধোয়া, টাকা আর প্রেম কিছুতেই চেপে রাখা যায় না ঠিক ফুটে বেরুবেই।
-শংকর।
৬৬। বন্ধুত্ব টাকার মতো, রক্ষা করার চাইতে তৈরি করা সহজ।
– বাটলার।
৬৭। আমাদের বন্ধুদেরকে অবিশ্বাস করা হল তাদের দ্বারা প্রতারিত হওয়ার চেয়ে অধিক লজ্জাকর।
-কনফুসিয়াস।
৬৮। কাউকে সারা জীবন কাছে পেতে চাও? তাহলে প্রেম দিয়ে নয় বন্ধুত্ব দিয়ে আগলে রাখো। কারণ প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব কোনদিন হারায় না
-উইলিয়াম শেক্সপিয়র।
৬৯। বন্ধু কি? এক আত্মার দুইটি শরীর।
-এরিস্টটল।
৭০। শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো একটা শুন্য মস্তিষ্ককে একটা উন্মুক্ত মস্তিষ্ক দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা।
-ম্যালকম এস. ফোর্বস।
৭১। বাবা হলেন একটি বাড়ির ছাদ, যে নিজে পুড়ে সন্তানদের ছায়া দেয় কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
৭২। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধির কাছে কল্পনার জয় আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার কাছে আশার জয়।
-স্যামুয়েল জনসন।
৭৩। যদি তোমারে নাহি পরে মনে ভেবে নিও সে তো আসিবে না ফিরে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৭৪।সত্যিকার ভালোবাসার পথ কখনোই মসৃণ হয় না।
-শেকসপিয়র।
৭৫। বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।
-জন মিলটন।
৭৬। মানুষ হয়তো সব সময় তোমার মুখের কথা বিশ্বাস করবে না কিন্তু তোমার কাজে তারা সবসময় বিশ্বাস করবে ।
– হিটলার।
৭৭। একটি কবিতা আসে হয় বিশাল সুখ থেকে না হয় কষ্ট থেকে।
-এ পি জে আবদুল কালাম।
৭৮। কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ, উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?
-কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার
৭৯। প্রতিটা মানুষই তার নিজের কাছে নির্ভুল। আর এ জন্যেই মানুষ ভুল করে, কারণ ভুলকে নির্ভুল ভেবেই মানুষ সবচেয়ে বড় ভুল করে থাকে।
-রেদোয়ান মাসুদ
৮০। বোকা, স্বার্থপর লোকেরা সবসময় নিজের কথা ভেবে থাকে এবং তার ফল সর্বদা নেতিবাচক হয়। বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা অন্যদের সম্পর্কে চিন্তা করে, তাদের যতটা সম্ভব সহায়তা করে এবং ফলস্বরূপ সুখী হয়। আপনার জন্য এবং অন্যদের জন্য প্রেম এবং মমত্ববোধ উপকারী। অন্যের প্রতি আপনার দয়া দেখানোর মধ্য দিয়ে আপনার মন এবং হৃদয় শান্তিতে উন্মুক্ত হবে।
– দলাই লামা ।
৮১। প্রকার মানসিক অসন্তুষ্টি ও দ্বিধা বাতিরেকেই তাদের যা কিছু আছে একে অন্যের জন্য অকাতরে ব্যয় এ কারণেই স্বামী-স্ত্রী উভয়ের এটা অবশ্য কর্তব্য যে, তারা সৌহার্দ্যপূর্ণ জীবন যাপন করবে এবং কোনো করবে! আল্লাহ তাআলা বলেছেন, আর তোমরা তাদের (স্ত্রীদের) সাথে উত্তম ব্যবহার কর।
-আল কুরআন।
৮২। সেই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।
-কাজী নজরুল ইসলাম।
৮৩। একজন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকের বেতন কেন একজন দারোয়ানের মতো হবে? কেন তাঁদের সঙ্গে আপনারা পিয়নের মতো আচরণ করবেন? যদি তাঁদের সঙ্গে দারোয়ানের মতো আচরণ করেন, আপনার ছেলেমেয়েদেরও দারোয়ানের মনোবৃত্তি হবে।
– মুনতাসীর মামুন।
৮৪। শিক্ষা হলো সেই জিনিসটা যা একজন স্কুলে যা শিখেছিল তা ভুলে যাওয়ার পরও মনে রাখতে পারে।
-আলবার্ট আইন্সটাইন।
৮৫। আর্থিক সচ্ছলতা বন্ধু আনে, কিন্তু ভালোবাসা আনে না।
-জোসেফ কনরাড।
৮৬। পিপড়ে আর বুনোরা আগন্তুককে অক্কা পাইয়ে ছাড়ে।
– বারট্রান্ড রাসেল।
৮৭। প্রথমে যদি কাউকে খারাপ লাগে , তবে নির্ঘাত তাকে ভাল লাগবে পরে।
-দয়ভস্কি।
৮৮। পরস্পর পরস্পরের জুলুম ঘাড় পেতে বহন করবে এই জন্যই তো বিবাহ।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৮৯। মনের কলুষতাই মানুষের আত্না ও দৃষ্টিকে কদর্যতা দান করে এবং সেই কদর্যতাই নিজের এবং পরিবারের লোকদের জীবনকে বিভীষিকাময় করে তোলে।
– স্যার জন ফিলিপস।
৯০। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।
-রেদোয়ান মাসুদ
৯১। প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পুড়িয়ে মারি প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পাঠাই নির্বাসনে ভালবাসা কি ভীষণ প্রতারক হৃদয় ভেঙেছে যার সেই জানে।
-জয় গোস্বামী।
৯২। সবচেয়ে নির্বোধ নারীও একজন বুদ্ধিমান পুরুষকে সামলাতে পারে কিন্তু নির্বোধকে সামলাতে প্রয়োজন বুদ্ধিমতী নারী।
-রুডইয়ার্ড কিপলিং।
৯৩। যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়, ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।
-জর্জ বার্নার্ড শ।
৯৪। ওহ, এতো ভাল তাকে আমি বেসেছি , ঘৃনার কোন অনুভূতিই না থাকে তার প্রতি। _
-জাঁ রাসিন।
৯৫। ভালবাসা তালাবদ্ধ হ্রদয়ের দরজা মুহূর্তে খুলে দেয় ।
– টমাস।
৯৬। বন্ধুত্ব শরীরের সুস্বাস্থ্যের মতো। যা হারিয়ে যাওয়া পর, সত্যিকারের মূল্য বোঝা যায়। যত ক্ষণ সাথে থাকে, আমরা তার সঠিক মূল্য বুঝতে পারি না।
-চার্লস কালেব কলটন।
৯৭। জীবন তৃপ্তি দেয় যতটুকু, অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি
-ক্রিস্টিনা রসের্ট।
৯৮। বাস্তবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধের একমাত্র অস্ত্র হলো “কল্পনা”
-লুইস ক্যারল।
৯৯। বিয়েকে ভালোবাসি একারণেই যে এর মাধ্যমে এমন একজনকে পাওয়া যাবে যাকে সারাজীবন বিরক্ত করা যাবে।
-রিতা রুডনার।
১০০। বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে ।
-জন মিল্টন।
১০১। চরিত্র হচ্ছে গাছের মত, পরিচিতি ছায়ার মত।
– আব্রাহাম লিংকন।
১০২। মানুষ অহংকারগুলো তার সাথেই দেখায় যে তাকে খুব বেশি ভালোবাসে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১০৩। বিরাট পশুপালের মাঝেও শাবক তার মাকে খুঁজে পায়। অনুরূপ যে কাজ করে অর্থ সবসময় তাকেই অনুসরণ করে।
– চাণক্য।
১০৪। শুধু পরনারীর সঙ্গ নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায় না।
-যাযাবর।
১০৫। বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে, আমরা তখনো বসে বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজি কোরান-হাদিস চষে।
-কাজী নজরুল ইসলাম।
১০৬। তোমরা আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দেবো।
-নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।
১০৭। মাতা পিতাকে কষ্ট দিবে না। তারা যদি তোমাকে তোমার সন্তান সন্ততি ও বিষয় সম্পদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় তবুও।
-আল হাদিস
১০৮। পুরো দুনিয়াটাই একটা রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এই মঞ্চে প্রবেশ পথও আছে আবার বহির্গমণ পথও আছে, জীবনে একজন মানুষ এই মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।
-উইলিয়াম শেক্সপিয়র।
১০৯। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম প্রেম বলে কিছু নেই। মানুষ যখন প্রেমে পড়ে, তখন প্রতিটি প্রেমই প্রথম প্রেম।
– হুমায়ূন আজাদ।
১১০। প্রথম বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধির কাছে কল্পনার জয় আর দ্বিতীয়বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার কাছে আশার জয়।
-স্যামুয়েল জনসন।
১১১। কোনো কিছুকে ভালোবাসা হলো সেটি বেঁচে থাক তা চাওয়া।
– কনফুসিয়াস।
১১২। স্বপ্ন শুধু হাসায় না, কাদায়ও।
-রেদোয়ান মাসুদ
১১৩। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধির কাছে কল্পনার জয় আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার কাছে আশার জয়।
– স্যামুয়েল জনসন।
১১৪। কেউ যদি তোমার ভালবাসার মূল্য না বুঝে তবে নিজেকে নিঃস্ব ভেব না।জীবনটা এত তুচ্ছ না।
-বসন্ত বাউরি।
১১৫। প্রকৃতির সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টির নাম বন্ধুত্ব।
-এমারসন।
১১৬। বন্ধুদের মধ্যে সবকিছুতেই একতা থাকে।
-প্লেটো।
১১৭। বিশ্বাস হচ্ছে বরফের মতো, খুব শীঘ্রই তা গলে যেতে পারে৷
– রবার্ট ফ্রস্ট
১১৮। আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত সবচেয়ে সৌন্দর্যময় জিনিসগুলো হলো শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব।
-অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।
১১৯। আমার ভালো বন্ধুদের কথা মনে করে আমি যতোটা সুখী, অন্য কোনো ভাবে ততোটা সুখী হতে পারিনা।
-উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।
১২০। বাস্তব জগতের একটি সীমানা আছে, কিন্তু কল্পনার জগতের কোন সীমা নাই ।
-জ্যঁ জ্যাক রুশো।
১২১।এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায় ”
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১২২। এ সখি বিরহ মরন নিরদন্দ্ব।
-গোবিন্দ দাস।
১২৩। কাউকে ভুলতে চাইলে তাকে ক্ষমা করে দিন, না হলে জীবনেও তাকে ভুলতে পারবেন না।
-রেদোয়ান মাসুদ
১২৪। অন্ন! অন্ন! যে ভগবান এখানে আমাকে অন্ন দিতে পারেন না তিনি যে আমাকে স্বর্গে অনন্ত স্বুখে রাখিবেন – ইহা আমি বিশ্বাস করি না।
-স্বামী বিবেকানন্দ।
১২৫। আমি কখনো নিজের বিশ্বাসের জন্য প্রাণ দেব না, কারণ সেটি ভুল হতে পারে ।
-বার্ট্রান্ড রাসেল।
১২৬। কষ্ট তোমাকে পরিবর্তন করে না বরং এটা তোমার ভিতরের তুমিটাকে বের করে আনে।
-জন গ্রিন।
১২৭। যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়, ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।
– জর্জ বার্নার্ড শ।
১২৮। প্রত্যেকের বুকের নিভৃতে কিছু দগ্ধ ক্ষত থাকে লুকানো, কিছু অসম্পূর্ণ নির্মাণ, ভাংগাচোরা গেরস্হালি ঘরদোর, প্রত্যেকের নিজস্ব কিছু নিদ্রাহীন রাত্রি থাকে যাকে চিরদিন নষ্ট নোখের মতো রেখে দিতে হয় কোমল অনিচ্ছার বাগানে যাকে শুধু লুকিয়ে রাখাতেই সুখ, নিজের নিভৃতে রেখে গোপনে পোড়াতেই একান্ত পাওয়া।
– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
১২৯।অধিকারের বোধের সাথে স্বার্থপরতা আসে এবং স্বার্থপরতা দুঃখ নিয়ে আসে।
– স্বামী বিবেকানন্দ।
১৩০। নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে হলে নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে জানতে হবে।
– ফ্রান্সিস টম্পসন।
১৩১। মন অনেক কিছুই চাইবে কিন্তু তা বিবেক দিয়ে বিচার করবে। তাহলেই তুমি বুঝবে কোনটা তোমার করা উচিত আর কোনটা করা উচিত নয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৩১। হৃদয়কে শিক্ষিত করা ব্যতীত নিজের মস্তিষ্ককে শিক্ষিত করা আদৌ কোনো শিক্ষার পর্যায়ে পড়ে না।
-এরিস্টটল।
১৩২। পড় তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।
– আল কুরআন।
১৩৩। যেই শিক্ষা গ্রহন করে যেই শিক্ষার গুণে গুনান্নিত হয়ে ছেলে মেয়ে সাজে, মেয়ে ছেলে সাজতে পছন্দ করে, ঐ শিক্ষাকে জ্ঞানীরা শিক্ষা না জাতীর জন্য বিষ বলে গন্য করেছেন।
– আল্লামা ইকবাল।
১৩৪। এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না।
– নবারুণ ভট্টাচার্য।
১৩৫। তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন।
-কাজী নজরুল ইসলাম।
১৩৬। প্রেমের বন্যায় বধু হায় দুই কুল আমার ভাঙ্গিয়া ভাঙ্গিয়া যায়।
-কাজী নজরুল ইসলাম।
১৩৭। বিশ্বাস করুন, আমি কবি হতে আসিনি,আমি নেতা হতে আসি নি-আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম,প্রেম পেতে এসেছিলাম-সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম।
– কাজী নজরুল ইসলাম।
১৩৮। যে নিজের উপর আস্থা রাখতে পারে না, সে কখনো প্রকৃতপক্ষে অন্য কারও ওপর আস্থা রাখতে পারে না৷
– কাদিনল দ্য য়েটজ
১৩৯। অর্থ যেখানে নাই ভালোবাসা সেখানে দুর্লভ।
– স্যার টমাস ব্রাউন।
১৪০। নারী হচ্ছে টি-ব্যাগের মত। গরম পানিতে দেয়ার আগে তুমি বুঝতে পারবে না সে কতটা শক্তিশালী।
-এলিয়ানর রুজভেল্ট।
১৪১। কোন সন্দেহ নেই যে পরিবার ও আপন ঘরের মাঝেই সমস্ত গুণাবলী, মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ গুলোর বিকাশ হয়, শক্তিশালী হয় এবং টিকে থাকে।
-উইনস্টন চার্চিল।
১৪২। আপনি যখন উপরের দিকে উঠতে থাকবেন তখন চারদিক থেকে আপনার কাছের মানুষগুলো দূরে সরে যাবে। আবার যখন আপনি শীর্ষে পৌঁছে যাবেন তখন চারদিক থেকে সবাই আপনার বন্ধু হতে থাকবে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৪৩। অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে যাইবার মত এমন বিড়ম্বনা আর না।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৪৪। তোমাদের ধনসম্পদ ও পুত্রকন্যা আমার ণৈকট্যলাভের সহায়ক হবে না।
– আল কুরআন।
১৪৫। আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত, সবচেয়ে সৌন্দর্যময় জিনিসগুলো হলো শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব।
-অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।
১৪৬। পুরুষের বুদ্ধি খড়গের মতো; শান বেশি না দিলেও কেবল ভারেই অনেক কাজ করতে পারে। মেয়েদের বুদ্ধি কলম-কাটা ছুরির মতো; যতই ধার দাওনা কেনো, তাতে বৃহৎ কাজ চলে না।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৪৭। অবাধ্য স্ত্রী যার, জীবন তার দুর্বিষহ l
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৪৮। কোন সন্দেহ নেই যে পরিবার ও আপন ঘরের মাঝেই সমস্ত গুণাবলী, মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ গুলোর বিকাশ হয়, শক্তিশালী হয় এবং টিকে থাকে।
-উইনস্টন চার্চিল।
১৪৯। আমার অন্তরতম অন্তরে, যেখানে আমি একেবারে একা, সেখানে তোমার ঝর্ণাধারা কখনও শুকোবার নয়।
– পার্ল এস বাক।
১৫০। তুমি যদি কাউকে ভালোবাস,তবে তাকে ছেড়ে দাও। যদি সে তোমার কাছে ফিরে আসে,তবে সে তোমারই ছিল।আর যদি ফিরে না আসে,তবে সে কখনই তোমার ছিল না।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৫১। যে ভালোবাসা পেল না, যে কাউকে ভালোবাসতে পারল না, সংসারে তার মতো হতভাগা কেউ নেই।
– কিটস্।
১৫২। নারীর প্রেমে মিলনের সুর বাজে , আর পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা ।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৫৩। যখন কোন পুরুষ কোন নারীকে ভালবাসে, তখন সে তার জন্য সব কিছু করতে পারে। কেবল তাকে ভালবেসে যেতে পারেনা।
– অস্কার ওয়াইল্ড।
১৫৪। আবেগ আর বিবেক দুইটাই ভিন্ন জিনিস। আবেগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ক্ষতিকর আর বিবেক মানুষকে ভালো মন্দ বাছাই করতে শেখায়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমরা সবাই আবেগের কাছে বিবেক হারাই কিন্তু বিবেকের কাছে আবেগ হারাই না।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৫৫। দুটি জিনিস ছাড়া মানুষ সব লুকাতে পারে। এ দুটি হচ্ছে যদি সে মাতাল হয় আর যদি প্রেমে পড়ে।
– এনাট ফেন্স।
১৫৬। মনে রাখা উচিত, যে বন্ধু সুসময়ে ভাগ বসায়
আর দুঃসময়ে ত্যাগ করে চলে যায়,
সেই বন্ধুই, তোমার সবচেয়ে বড় শত্রু..!
-পণ্ডিত চাণক্য।
১৫৭। বন্ধু বা বন্ধুত্ব হওয়ার সময়, ধীরে ধীরে হওয়া ভালো । আর বন্ধুত্ব হয়ে গেলে প্রতিনিয়ত ভাবে মেলামেশা করো।
-সক্রেটিস।
১৫৮। বিশ্বাস এবং আশ্বাস ছাড়া বন্ধুত্ব হয় না।
-রবার্ট ক্লেয়ার।
১৫৯। গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৬০। বাস্তবতা নিছক একটি মায়া, যদিও এটি খুব স্থায়ী ।
-আলবার্ট আইনস্টাইন।
১৬১। বাস্তবতাকে যথেষ্ট কল্পনা দিয়ে মারানো যায় ।
-মার্ক টোয়েন।
১৬২। নতুন দিনটির সাথে নতুন শক্তি এবং নতুন বিচার আসে।
– এলেনোর রুজভেল্ট।
১৬৩।অর্থ যেখানে নাই ভালোবাসা সেখানে দুর্লভ ।
-টমাস ব্রউন
১৬৪। ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা না পেলে তার জীবন দুঃখের ও জরতার ।
-কাজী নজরুল ইসলাম।
১৬৫। মানুষ মানুষের দ্বারা যত বেশি কষ্ট পায় স্বপ্ন তত বড় হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৬৬। কোন কিছুই পূর্বনির্ধারিত নয়, মনের বিশ্বাস থাকে আপনি অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে যেতে পারবেন ।
-স্টিফেন হকিং।
১৬৭। যতদিন ভবে, না হবে না হবে, তোমার অবস্থা আমার সম। ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে বুঝে না বুঝিবে, যাতনা মম।
-কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
১৬৮। যদি যেতে চাও, যাও আমি পথ হবো চরণের তলে না ছুঁয়ে তোমাকে ছোঁব ফেরাবো না, পোড়াবোই হিমেল অনলে।
– হেলাল হাফিজ
১৬৯। মেয়েরা প্রথমবার যার প্রেমে পড়ে তাকে ঘৃনা করলেও ভুলে যেতে পারে না। পরিষ্কার জল কাগজে পড়লে দেখবেন শুকিয়ে যাওয়ার পড়েও দাগ রেখে যায়।
– সমরেশ মজুমদার।
১৭০। স্বার্থপরতা মানব জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অভিশাপ।
– উইলিয়াম ই. গ্ল্যাডস্টোন ।
১৭১। স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর সাস্থ ভালো থাকে।
-সমরেশ মজুমদার।
১৭২। শিক্ষার মহৎ উদ্দেশ্য জ্ঞান নয় বরং তা হলো বাস্তবিক কাজ।
-হার্টবার্ট স্পেন্সার।
১৭৩। যেই দেশে দেশপ্রেমিকের চেয়ে জ্ঞানীগুণী বেশি জন্মায় সেই দেশে শান্তির চেয়ে অশান্তিই বেশি থাকে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৭৪। হাত ধরো, হাত ধরো- আমি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিবর্তে এনে দেবো তৃতীয় পৃথিবীর শ্রেনীহীন কবিতার ভুবন।
– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
১৭৫। সকল জীবকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করিতে হইবে।
-আল-কুরআন।
১৭৬। মা যেমন তাঁর নিজ পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে তেমনি সকল প্রাণীর প্রতি অপরিমেয় মৈত্রীভাব পোষণ করবে।
– গৌতম বুদ্ধ।
১৭৭। সোনায় যেমন একটু পানি মিশিয়ে না নিলে গহনা মজবুত হয় না, সেইরকম ভালবাসার সঙ্গে একটু শ্রদ্ধা, ভক্তি না মিশালে সে ভালবাসাও দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
-নিমাই ভট্টাচার্য।
১৭৮। বিশ্বে দুট শক্তি রয়েছে – এগুলো হচ্ছে অসি ও মন। কিন্তু পরিনামে এ দুয়ের দ্বন্দ্বে মনের কাছে অসি শেষ পর্যন্ত পর্যদুস্ত হয়।
– নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।
১৭৯। নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে হলে নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে জানতে হবে।
– ফ্রান্সিস টম্পসন।
১৮০। যে ধৈর্য ধরতে জানে, তার জন্য আনন্দঘন প্রশান্তি অপেক্ষা করে৷
-জন লিলি
১৮১। আদর্শের সংঘাত বাঁধলে আপন জনকেও দূরে ঠেলে দাও৷ আদর্শের ক্ষেত্রে কোনোমতেই আপোস চলে না ৷
– হেররিক
১৮২। আমরা ভারত থেকে ডিম কিনি। যেদিন আমরা ভারতে ডিম বিক্রি করতে পারবো সেইদিন আমাদের অর্থনীতির চেহার পাল্টে যাবে।
– ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৮৩। পুরুষের সাথে নারীর অংশগ্রহণ ছাড়া কোন সংগ্রামই সফল হতে পারে না।
-মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
১৮৪। প্রকৃত প্রেমিক হলেই ভালোবাসা পাওয়া যাবে না, ভালোবাসা পেতে হলে আপনাকে হতে হবে প্রকৃত অভিনেতাও।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৮৫। হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে তোমার কাছে মিনতি করছি, তোমার মন আর আমাদের মধ্যেকার ভালবাসার সবটুকু আমাকে জানতে দিও।
– সম্রাট অষ্টম হেনরি।
১৮৬। কোন কাছি বা দড়ি অত জোরে আকর্ষণ করতে বা অত শক্ত করে বাঁধতে পারে না, প্রেম যা একটি মাত্র সুতো দিয়ে পারে।
–বার্টন।
১৮৭। যে মানুষ নির্দোষ বন্ধু খুঁজতে থাকে। তাকে সারা জীবন বন্ধু ছাড়া থাকতে হয়।
-কায়সার খসরু।
১৮৮। বাস্তব জগতের একটি সীমানা আছে, কিন্তু কল্পনার জগতের কোন সীমা নাই ।
-জ্যঁ জ্যাক রুশো।
১৮৯। ছেলেরা বিয়ে করে কারণ তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত আর মেয়েরা করে কারণ হয়তো তারা কৌতূহলী বা বিমর্ষ।
-অস্কার ওয়াইল্ড।
১৯০। এ সখি বিরহ মরন নিরদন্দ্ব।
-গোবিন্দ দাস।
১৯১। আঘাত হলো এক ধরনের জ্বালানী।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৯২। প্রেম মানুষকে শান্তি দেয় কিন্তু স্বস্তি দেয় না।
–বায়রন।
১৯৩। বিশ্বাস এবং আশ্বাস ছাড়া বন্ধুত্ব হয় না।
-রবার্ট ক্লেয়ার।
১৯৪। বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে ।
-জন মিল্টন।
১৯৫। সহনশীলতা এমন একটি গুণ যা থেকে সাফল্য আসবেই৷
– জুভেনাল
১৯৬। মিথ্যাবাদীর শাস্তি এই নয় যে, তাকে কেউ বিশ্বাস করে না, সে নিজেই কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না।
– জর্জ বার্নার্ড শ
১৯৭। পৃথিবীতে সব চেয়ে অসহায় সে, যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৯৮। একজন ভাল মানুষ হবার জন্যে ঈশ্বরে বিশ্বাস করা আবশ্যক নয়। একদিক থেকে প্রচলিত ঈশ্বরের ধারণা পুরাতন হয়ে গেছে। একজন মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস না করেও আধ্যাত্নিক হতে পারেন। কাউকে উপাসনালয়ে গিয়ে দান করেই ধর্ম পালন করতে হবে এমন কথা নেই; কারো জন্যে প্রকৃতিই হতে পারে উপাসনালয়। পৃথিবীর ইতিহাসে উৎকৃষ্ট কিছু মানুষ ছিলেন যারা ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন না; আবার কিছু নিকৃষ্টতম কাজ করা হয়েছে ঈশ্বরের নামে।
-পোপ ফ্রান্সিস।
১৯৯। আমাদের পরিবারে মায়ের ভালোবাসা সবসময় সবচেয়ে টেকসই শক্তি। আর তার একাগ্রতা, মমতা আর বুদ্ধিমত্তা আমাদের মধ্যে দেখে আনন্দিত হই।
– মিশেল ওবামা।
২০০। আমার মা মনে করেন আমিই সেরা আর মা মনে করেন বলেই আমি সেরা হয়ে গড়ে উঠেছি।
-দিয়াগো ম্যারাডোনা।
২০১। অতিরিক্ত স্বাধীনচেতা মেয়েগুলো ব্যক্তিগত জীবনে নিজেও সুখী হয় না, পরিবারকেও সুখী হতে দেয় না।
-রেদোয়ান মাসুদ
২০২। সংসারে জ্বালা-যন্ত্রণা এড়াবার প্রধান উপায় হচ্ছে, মনের ভেতর আপন ভুবন সৃষ্টি করে নেওয়া এবং বিপদকালে তার ভেতর ডুব দেওয়া। যে যত বেশি ভুবন সৃষ্টি করতে পারে, যন্ত্রণা এড়াবার ক্ষমতা তার ততই বেশি হয়।
-বারট্রান্ড রাসেল।
২০৩। আমি থাকি তোমার প্রহরী তোমাকে যখন দেখি, তার চেয়ে বেশী দেখি যখন দেখিনা।
– সুনীলগঙ্গোপাধ্যায়।
২০৪। আমার যাহা ইচ্ছা তাহাই করিতে পারি, তোদের বিশ্বাস নাই, কাজেই ফলও হয় না।
-লোকনাথ ব্রহ্মচারী।
২০৫। মৃত্যুর চেয়ে কঠিন হচ্ছে জীবন। কেননা দুঃখ-কষ্ট বিপদ আপদ কেবল জীবনেই ভোগ করতে হয় মৃত্যু তা থেকে মুক্তি দেয়।
-সক্রেটিস।

মনির উদ্দীন ইউসুফ

প্রাথমিক পরিচয়ঃ বহু ভাষাবিদ , প্রাবন্ধিক, কবি, সাহিত্যিক, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার,অনুবাদক,চলচ্চিত্রকার, গল্পকার, সাংবাদিক, এত সবগুণের অধিকারী ব্যক্তির নাম মনির উদ্দীন ইউসুফ। তাঁর লেখার মূল প্রেরণা ছিল ধর্মী জীবন ধারা, মুসলিম ইতিহাস এবং ঐতিহ্য। তিনি ছিলেন ফরাসি ভাষা ও সাহিত্যে পণ্ডিত । তিনি ছিলেন তৎকালীন সময়ের সবচেয়ে সফল অনুবাদক এবং আত্নজীবনী লেখক। 

জন্ম ও বংশ পরিচয়ঃ বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মনির উদ্দীন ইউসুফ ১৯১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারীর তড়াইল থানার জাওয়ান গ্রামের বিখ্যাত “ জাওয়ান সাহেবের বাড়িতে”। তাঁর নানা ছিলেন জাওয়ানের জমিদার আবদুল হাকিম খান চৌধুরী। সুলতান আমলের “ ইকলিম ই মুয়াজ্জামা-বাদ” নামক প্রদেশের প্রাদেশিক রাজধানী ছিল এখানে । নূর খান ইবনে রাহাত খান মোয়াজ্জেম ছিলেন জাওয়ান বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা । মনির উদ্দীন ইউসুফের পৈতৃক নিবাস ছিল কিশোরগঞ্জের সদর থানার অন্তর্গত বৌলাই গ্রামের বৌলাই সাহেবের জমিদার । তাঁর বাবা ছিলেন জমিদার আল্লামা মিসবাহ উদ্দীন আহমদ এবং মাতার নাম সানজিদা খাতুন। বোলাইয়ে তার পরিবার এক প্রাচীন সম্ভ্রান্ত মুসলিম জমিদার পরিবার হিসেবে খ্যাত। সম্রাট জাহাঙ্গীর আমলে বাগদাদ থেকে দিল্লিতে আশা মোগল মীর বহর আশায়ক আব্দুল করিম ছিলেন এ পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। ভাটি অঞ্চলের নৌ-বাহিনীর কর্তৃত্ব ভার দিয়ে তাকে এ অঞ্চলে পাঠানো হয় । সম্রাট আকবরের সাথে ঈসা খাঁর যে সন্ধি চুক্তি হয় , তারই ধারাবাহিকতায় করিম খাঁর এই নিযুক্তি। ফলে দেখা যায় একটি বনেদি পরিবারে সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম হয় মনির উদ্দীন ইউসুফের। তার পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য কবিসাহিত্যিক আর রাজনীতিবিদ । তাদের মধ্যে বিখ্যাত ছিলেন মাওলানা আবদুল হাই , মাহমুদুর রবি খালেদ, দিলগির আঁকবরা বাদি, যোশ মালিহা, মহিউদ্দীন মাহমুদ, সৈয়দ হাবিবুল হক ,প্রমুখ।

শিক্ষা জীবনঃ বহুল প্রজ মনির উদ্দীন ইউসুফের শিক্ষা জীবন শুরু হয় তার বাবার কাছ থেকে । তার বাবা ছিলেন প্রখ্যাত আলেম । সেই সূত্রে বাবার কাছ থেকে আরবি শিক্ষার প্রাথমিক ঙ্গান নেন। এভাবে তিনি শিশুকালেই বহু হাদিস এবং ইসলামিক ইতিহাস ও আত্নজীবনী মুখস্থ করেন। তার বাবার সখ ছিল ছেলেকে আরবী শিক্ষায় শিক্ষিত করা। কিন্তু মনির উদ্দীন ইউসুফ পরিষ্কার জানিয়েদেন তিনি আরবী লাইনে পড়াশোনা করবেন না। ইউসুফের পক্ষ হয়ে তার নানা তার বাবাকে জানিয়েদেন ,ইউসুফ জাওয়ানেই পড়াশুনা করবে। নানার ইচ্ছানুযায়ী ভর্তি হন জাওয়ান আদর্শ ইংরেজী মধ্য স্কুলে । জাওয়ান মধ্য ইংরেজী স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়ে তিনি ভর্তি হন কিশোরগঞ্জ রামানন্দ হাই স্কুলে ৭ম শ্রেণীতে। এই সময় তার সহপাঠী ছিলেন সৈয়দ নুরুদ্দীন।এখানে দুই বছর পড়াশুনা করে চলে যান ময়মনসিংহে । সেখানে নবম শ্রেণীতে ভর্তি হন ময়মনসিংহ জেলা স্কুলে। এখানে এসে তিনি পড়াশুনায় অনেক বেশি মনযোগি হন । ফল শ্রুতিতে ১৯৩৮সালে লেটার সহ  প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরিক্ষায় উত্তীর্ন হন। এরপর তার বাবা তাকে ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লার পরামর্শ অনুযায়ী ঢাকা ইন্টারমেডিয়েট কলেজে ভর্তি করেদেন। ১৯৪০ সালে তিনি কৃতিত্বের সাথে আইএ পাশ করেন । ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলায় অনার্স । কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অস্থিরতার তাড়না জমিদার পরিবারের সদস্য হিসেবে তাকে প্রভাবিত করে। তাই শিক্ষা জীবনকে ইস্তফা দিয়ে চলে যান গ্রামের বাড়িতে । বাবার শত অনুরোধও মনির উদ্দীন ইউসুফকে পড়াশুনায় ফিরাতে পারেনি। এখানেই তিনি তার শিক্ষা জীবনের ইতি টানেন। 

পারিবারিক জীবনঃ সব্যসাচী মনির উদ্দীন ইউসুফ বাবার মৃত্যুর পর ১৯৪৪ সালে চাচাত বোন সাজেদা খাতুনকে বিয়ে করেন। সুনামগঞ্জের সেল বয়সের জমিদারে দেখাশুনা করার জন্য স্বসস্ত্রীক সেখানে গমন করেন । ১৯৪৯ সালে মায়ের পরামর্শে তিনি আবার ফিরে আসেন । ১৯৫১ সালে তিনি সপরিবারে চলে যান ময়মনসিং হ শহরে । ১৯৫৪ সালে জমিদারি উচ্ছেদের পর মনির উদ্দীন ইউসুফ নতুন জীবন গঠনের পত্যয় নিয়ে চলে যান ঢাকায় । বাসা নেন লালমাটিয়ায় । এভাবে সপরিবারে ভাসতে ভাসতে সর্বশেষ পুরান ঢাকার আলী নকীর দেউড়ীতে এসে স্থায়ী হন। 

কর্ম জীবনঃ মনির উদ্দীন ইউসুফের কর্ম জীবনের শুরু হয় দিল্লীতে। নতুন দিল্লীর জেনারেল হেডকোয়ার্টারে কেন্দ্রীয় সরকারের সেক্রেটারিয়েট চাকুরী নেন। চাকুরির সূত্রে তাকে বোম্বাই পাঠানো হয় । কিন্তু বাবার অসুস্থতার জন্য দেশে চলে আসলে আর ফিরে যান নি। বাবার মৃত্যুর পর তিনি বাবার জমিদারি দেখাশুনা করতে থাকেন । এর মায়ের আদেশ আর মামা আবদুল মোকাব্বির খানের নির্দেশে জওয়ান স্কুলে হেড মাস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জমিদারী উচ্ছেদের পর ১৯৫৪ সালে ময়মনসিং হে কন্ট্রাক্টরির ব্যবসা নেন । কিন্তু ব্যবসায়ের আগা গোড়া কিছুই জানা না থাকায় লোকসানের সম্মুখীন হন । চরম আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়ে তিনি ঢাকায় এসে ইংরেজী দৈনিক অবজারভারে এবং পরে দৈনিক বাংলায় চাকুরি নেন। এরপর নিয়োজিত হয় ও সমানিয়া বুক ডিপুর স্বত্বাধিকারী নূরুল ইসলামের পূর্বালী পত্রিকার প্রকাশক হিসেবে। এরপর তিনি ছেলেবেলার বন্ধু সৈয়দ নুরুদ্দিনের আমন্ত্রণে কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনে যোগদান করেন। কর্পোরেশনের জনসংযোগ বিভাগে মাসিক “কৃষি সমাচার” নামক পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন । তিনি ছিলেন এই পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠানিক সম্পাদক। এই দায়িত্বে কর্তব্যরত অবস্থায় তিনি ১৯৭৯সালে অবসর নেন । 

সাহিত্যিক জীবনঃ মনির উদ্দীন ইউসুফের সাহিত্যিক জীবনের শুরু তার বাবার মাধ্যমে । ছেলেবেলা বাবা থাকে ইসলামের বিভিন্ন কাহিনী বিশেষ করে মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর জীবনী বলতেন। তখন থেকেই তার জীবনে সাহিত্য বাসা বাঁধে । সপ্তম শ্রেণী থেকে তার সাহিত্য প্রতিভার বিকাশ ঘটে। ময়মনসিং হে থাকা কালে সুসাহিত্যিক আবুল মনসুর আহমেদের সাথে তার পরিচয় তার সাহিত্য চর্চাকে আরো বেশি প্রভাবিত করে । তার শিক্ষাবাদের মধ্যে ছিলেন ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, কাজী আব্দুল ওয়াদুদ , মোহিতলাল মজুমদার , ডঃ আশুতোষ ভত্তাচার্য,কবি জসীম উদ্দীন প্রমুখ। তার হাউজ টিউটর ছিলেন কাজী মোতাহার হোসেন। এতসব ঙ্গানী গুনীর ছায়ায় তিনি হয়ে ওঠেন একজন স্মরণীয় বরনীয় লেখক। ফলে লেখা-লিখির নেশা তাকে দারুনভাবে পেয়ে বসে । ১৯৪১ সালে তার প্রথম কাব্য গ্রন্থ “উদায়ন” প্রকাশিত হয় । প্রথম গ্রন্থটি তিনি শিক্ষাগুরু কাজী ওয়াদুদের নামে উৎসর্গ করেন। এরপর রচনা করেন উর্দু বাংলা রচনা করেন। কিন্তু আর্থিক দুরবস্থার কারনে বইটির স্বত্ব বিক্রি করার কারনে বইটিতে তার নাম ছাপা হয়নি। ১৯৬০ সালে বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত হয় তার প্রথম অনুবাদ গ্রন্থ “ইকবালের কাব্য সঞ্চালন” । ১৯৬২ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস “ঝড়ের রাতের শেষে” । ১৯৬৩ সালে জন ম্যারিয়ান গাউস রচিত “Refection of public Administration”নামক বইয়ের তর্জমা “জনপ্রশাসনের বিভিন্ন দিক” এবং উর্দু কবি আসাদুল্লাহ খান গালিব এর “দিওয়ানই গালিব” এর অনুবাদ বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত হয়। ও সমানিয়া বুক ডিপো প্রকাশ করে তার জীবনী বিষয়ক গ্রন্থ হযরত ফাতেমা (রাঃ) (১৯৬৩), অনুবাদ গ্রন্থ “ রুমীর মাসনবী (১৯৬৬), হযরত আয়েশা (রাঃ) (১৯৬৮) ।             

সৈয়দ নিজামুদ্দিন বিরচিত উর্দু ফার্সি কবিতার অনুবাদ “কালমে রাগিব” প্রকাশিত হয় ১৯৬৬ সালে । তার রচিত “উর্দু সাহিত্যের ইতিহাস” নামক বিখ্যাত গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশিত হয় ১৯৬৮ সালে । তার রচিত “ঈসা খাঁ” নাটকটি প্রকাশিত হয় ১৯৭০ সালে । তার রচিত অন্যান্য কবিতা গ্রন্থগুলো হল ঃ রাত্রি নয় কলাপী ময়ূর নয় (১৯৭৬), বেতন পাতা জলের ধারা (১৯৮৪), এক ঝাঁক পায়রা (১৯৮৮), মনির উদ্দীন ইউসুফের অগ্রস্থিত কবিতা-আব্দুল হাই সিকদার সম্পাদিত (১৯৯০), কাব্য সমগ্র বেলাল চৌধুরী  সম্পাদিত (২০০৮) । মনির উদ্দীন ইউসুফের সতের বছরের গবেষণার ফসল বিখ্যাত কবি ফেরদৌসী রচিত “শাহনামার” অনুবাদ গ্রস্থ যার প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হয় ১৯৭৭সালে ,১৯৭৯সালে দ্বিতীয়টি এবং ১৯৯১ সালে ৬ খন্ডে রয়েল সাইজে একসেট সমগ্র শাহনামার তর্জমা প্রকাশিত হয় বাংলা একাডেমী কর্তৃক । তার রচিত অন্যান্য অনুবাদ গুলো হলো গালিবের কবিতা (২০০২) , হাফেজের গজল (২০০৮) । তার রচিত ইসলাম ও মুহাম্মদ (সঃ) (২০০৮),তার রচিত আত্নজীবনী গ্রন্থ “আমার জীবন আমার অভিজ্ঞতা (১৯৯২) । তার রচিত অন্যান্য উপন্যাস গুলো হলো পনসের কাটা (১৯৮১) , ওর বয়েস যখন এগারো (১৯৮১), উপন্যাস সমগ্র আব্দুল হাই সিকদার সম্পাদিত (২০০৩) । মনির উদ্দীন ইউসুফ রচিত প্রবন্ধ গ্রন্থ গুলো হলো আমাদের ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতি (১৯৭৮,১৯৮৩,১৯৯৩), কারবালা একটি সামাজিক ঘূর্ণাবর্ত (১৯৭৯,১৯৯১) , বাংলা সাহিত্যে সূফী প্রভাব (১৯৬৯,২০০১) , উর্দু সাহিত্যের ইতিহাস (১৯৬৮) , সংস্কৃতি চর্চা (১৯৮০), বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতির লক্ষে একটি প্রস্তাব (১৯৮৪) , নব মূল্যায়নে রবীন্দ্রনাথ (১৯৮৯), আত্ন পরিচয় ঐতিহ্যের আলোকে (২০০৩), তার শিশুতোষ গ্রন্থ হলোঃ ছোটদের ইসলাম পরিচয় (১৯৮৬,১৯৯০,১৯৯৩,২০০২), ছোটদের রাসূল চরিত (১৯৯৩,২০০১), চলো যায় ছড়ার দেশে (২০০৩), প্রকাশিত গ্রন্থ চিঠি (বাবির কাছে লেখা ও বাবির ব্যক্তিগত পত্রাবলি ) , মনীষা (বিভিন্ন মনীষীর উপর লেখা প্রবন্ধ অসমাপ্ত কবিতা ও প্রবন্ধ, Iranian influence the Aesthetic Aspects of out life, Karbala is a social whirlpool (প্রবন্ধ), নবমূল্যায়ন ইকবাল (অসমাপ্ত প্রবন্ধ) বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতির লক্ষ্যে একটি প্রস্তাব গ্রন্থের উপর ভিত্তি করে একটি রাজনৈতিক সামাজিক ইশতেহার । 

চলচ্চিত্র জীবনঃ বহুগুণের অধিকারী মনির উদ্দীন ইউসুফ চলচ্চিত্র অঙ্গনে ও পদার্পন করেছেন । ষাটের দশকের শেষ দিকে তিনি চলচ্চিত্র নির্মানে মনোনিবেশন করেন । তার চলচ্চিত্র গুলো হলো ঃ আলোমতি (১৯৬৯ সংলাপ রচনা) তানসেন (১৯৭০, আংশিক চিত্রনাট্য) , তীর ভাঙ্গা ঢেউ (১৯৭৫ , কাহিনী ,সংলাপ ও গীতি রচনা) ।এ লাইনে তার প্রচুর টাকা পয়সা খরচ হলেও আশানুরোপ ফলপাচ্ছিলেন না । তাই চলচ্চিত্র থেকে নিজেকে করে নেন । 

পুরস্কারঃ বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করা এবং বিদেশী গ্রন্থকে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করার মাধ্যমে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন মনির উদ্দীন ইউসুফ। অসংখ্য পুরস্কারে ভুষিত হন প্রতিভাবান সাহিত্যিক মনির উদ্দীন ইউসুফ । সাহিত্যের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৬৮ খ্রীষ্টাব্দে গভর্ণরের স্বর্ণপদ পান। তার অন্যান্য পুরস্কার গুলো হলো বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৭৮), আবুল মনসুর আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৫) , মরণোত্তর একুশে পদক(১৯৯৯)। 

মৃতুঃ বাংলা সাহিত্যতে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার জন্য প্রখ্যাত কবি , সাহিত্যিক ও গবেষক মনির উদ্দীন ইউসুফ নিরলস পরিশ্রম করে গেছেন। বাঙ্গালী পাঠকের জন্য উর্দু – ফার্সি শাস্ত্র পাঠে এক নতুন মাত্রা যোগ করেন । বহু ভাষাবিধ মনির উদ্দীন ইউসুফ । জমিদার পরিবারে বড় হয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে তিনি যে গবেষনা করেছেন তা তা বাংলা সাহিত্যে বিরল ।এই ক্ষনজন্মা পুরুষ ১৯৮৭সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ৬৮ বছর বয়সে ঢাকার শহীদ সোহারাওয়ার্দী হাসপাতালের পরলোকগমন করেন। কিশোরগঞ্জের বৌলাই তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। 

========০০০০০০========

হোটেল আল সালাদিয়া

মেয়েটি খুব ভালো রান্না পারে। দেখতেও অনেক সুন্দরী। বাবা চরম বিপদে পড়ে যায়। লেখাপড়া বন্ধ হয়। অতপর একটি হোটেলে কাজ নেয়- ভর্তাবাড়ি। কিন্তু সেই রান্নার সুনাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।

একদিন এক বড়লোক এসে তার রান্না খেয়ে থ হয়ে যায়। বাসায় গিয়ে বউকে গালি দেয়। কাজের মেয়েদেরও গালি দেয়। এরপর সে নিয়মিত ঐ হোটেলে এসে খায়। আস্তে আস্তে তাদের প্রেম হয়। বিয়ে করে বাড়ি নিয়ে যায়। আগের স্ত্রীকে তাড়িয়ে দেয়। সাথে কাজের মেয়েদেরও। কিন্তু বিয়ের পরে স্বামীর বাড়িতে তার রান্না ভালো হয় না। ফলে শুরু হয় দ্বন্দ। মেয়েটি গর্ভবর্তী হয়। চাপ দেওয়া হয় এবোরশনের। কিন্তু সে রাজী হয় না। অতপর সিদ্ধান্ত নেয় মেয়েটিকে মেরে ফেলবে। মেয়েটিকে মেরে সে নদীর মাঝে ফেলে যায়। আর বলে বেড়ায় মেয়েটি অন্য কারো সাথে পালিয়েছে। মেয়েটি বেঁচে যায় বেঁচে যায় বাচ্চাটিও। এরপর সে আগের বউকে আবার ঘরে তুলে সাথে আগের কাজের মেয়েদেরও।

অনেক বছর পর একদিন সে অন্য এক হোটেলের (হোটেল আল সালাদিয়া) কাছে যায় ক্ষুধা লাগে। ভাত খায়। কিন্তু সেই আগের মতোই স্বাদ। ছেলেটি অবাক হয়ে রান্না ঘরে যায়। গিয়ে দেখে সেই মেয়েটি একটি বাচ্চা কোলে নিয়ে রান্না করছে। আবারও তার এই রান্না খাওয়ার শখ জাগল। মেয়েটিকে আবারও নিতে চাইল কিন্তু সে রাজী হলো না। বাচ্চাটি এত সুন্দর কর মা ডাকছিল যে ছেলেটির আর প্রাণে সয় না। তারও মন চাইলো ওর বাবা ডাক শুনতে। কিন্তু সে বাবা ডাকে না। এখন কি উপায়। অবশেষে সে এই হোটেলের জায়গা কিনে নেওয়ার চিন্তা করল। কিনেও নেয়। (বাচ্চাটির নামে হোটেলটি কেনা হয়) মেয়েটি নিয়মিত ভাড়া দেয়। তবে কার নামে হোটেল তা গোপন থাকে। ছেলেটি অনেক চেষ্টা করে কিন্তু মেয়েটি রাজী হয় না। এক সময় ছেলেটি পাগল হয়ে যায়। ভবগুড়ে। নগ্ন সরীরেই ঘোরে। অনেক বছর পরে ।

বুড়ো বয়সে। রাস্তা প্রশস্ত করার জন্য সরকার জমি অধিগ্রহণ করবে। তাই হোটেলটি ভেঙ্গে ফেলা হয়। এখন হোটেল চালায় তার ছেলে। তবে মাঝে মাঝেই এক পাগল এসে ভাত খেয়ে যায়। ছেলেটির মা অসুস্থ তাই সে আর হোটেলে আসে না। সরকার জমি অধিগহন করবে তাই হোটেলটি ভেঙ্গে ফেলা হলো। তবে সেই পাগল এসে বাঁধা দেয়। কারণ সে প্রায়ই এখানে এসে ভাত খায়। বাচ্চাটি হোটেল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়। কিন্তু সেই পাগল এসে বাঁধা দেয় এই জায়গায় নতুন রাস্তা করতে। বিষয়টা সে তার মায়ের কাছেও জানায়। কিন্তু হঠাত এদিকদিন ভুমি অফিস থেকে লোক এসে জানায় এই জমির মালিক এমুক।

ফলে বাচ্চাটি সরকার থেকে অনেক টাকা পায়। টাকা পেলেও পাগল্টি নিয়মিত এসে সেখানে বসে থাকে। অতপর একদিন ছেলেটির মা নতুন রাস্তা দেখতে আসে। রেল লাইন। এসে দেখে সেই পাগলটি মারা গেছে। কয়েক টুকরো লাশ একসাথে করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। কাপড় দিয়ে নিচের অংশ ঢেকে রাখা হলেও উপরের অংশে কোনো কাপড় ছিল না। এ সময় মেয়েটি দেখতে পায় তার হাতে একটি দাগ।

যেটি মূলত রান্না ঘরে রান্না দেখতে গিয়ে হাত পুড়ে হয়েছিল। এসময় পুলিশ এসে লাশ নিয়ে যেতে চায় কিন্তু মেয়েটি বাঁধ দেয় এবং বলে তার স্বামীর লাশ। বুড়ির কথা শুনে তার ছেলে অবাক হয়। তবে এ যে তার বাপ সেটা সে বিশ্বাস করে। কারণ তার বাবাই তো তার নামে এই জমি কিনে রেখে গিয়েছিল। অতপর ছেলেটির অনেক ইচ্ছা হয় বাবার ডাক শুনতে ও তারও মন চায় বাবা ডাক দিতে। কিন্তু তা আর হয় না। বাবা ছেলে লাশের পাশে বসে কাঁদছে আর চোখের জ্বলে ভাসছে।

৬৫+ বাবাকে নিয়ে উক্তি, বাবা নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস ও বাবাকে পৃথিবীর সেরা বাণী

বাবাকে নিয়ে উক্তি, বাবা নিয়ে ক্যাপশন, বাবাকে নিয়ে স্ট্যাটাস, বাবাকে নিয়ে বাণী: বাবা কথাটা অনেক ছোট হলেও এর মর্ম অনেক। যার বাবা নেই সেই জানে আসলে বাবা কি জিনিস। বাবা নিজে না খেয়ে সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দেয়। সন্তানদের কোন কষ্ট হলে বাবা তা সহ্য করতে পারে না। একজন বাবা কখনো নিজের সুখের কথা চিন্তা করেন না। যতদিন বেঁচে থাকেন তার স্বপ্ন থাকে সন্তানদের ঘিরে। বাবাকে নিয়ে উক্তি বা বাবাকে নিয়ে ক্যাপশন পড়লে আমরা আবেগতাড়িত হয়ে পড়ি। কারণ বাবা হলো আমাদের হৃদয়ের স্পন্দন। বাবাকে নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিতে অনেকে বাবাকে নিয়ে ক্যাপশন সার্চ করে থাকেন। আবার অনেকে বাবাকে নিয়ে ইনস্টাগ্রাম স্ট্যাটাস দিতে বাবাকে নিয়ে ক্যাপশন ব্যবহার করেন। বাবাদের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে কাজটি আরও সহজ হবে যদি আপনারা এখান থেকে উক্তি বেছে নেন। পিতাকে নিয়ে নানাজন নানা বিখ্যাত উক্তি বা সেরা বাণী দিয়েছেন। বাবা নিয়ে ৬১ টি সেরা উক্তি আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো…   

বাবা নিয়ে উক্তি:   

০১। বাবারা হল সবচেয়ে সাধারণ পুরুষ যারা প্রেমের দ্বারা নায়ক, দুঃসাহসিক, গল্পকার এবং গানের গায়কে পরিণত হয়।

 – পাম ব্রাউন

০২। বাবা হলেন একটি বাড়ির ছাদ, যে নিজে পুড়ে সন্তানদের ছায়া দেয় কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলে না।

-রেদোয়ান মাসুদ।

০৩। একজন বাবা হওয়া পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনুভূতি। আমি অবশ্যই সন্তান ছাড়া কাটিয়েছি সেই বিস্ময়কর বছরগুলো অন্তর্ভুক্ত নয়।

– রায়ান রেনল্ডস

০৪। যে কোন পুরুষই বাবা হতে পারে তবে প্রকৃত বাবা হতে কিছুটা বিশেষত্ব দরকার।

– অ্যানি গেডেস

 ০৫। আমি মনে করি বাবা হলেন এমন একজন ব্যক্তি যে নিঃশর্ত ভালোবাসে, কোনো নিখুঁত সূত্র নেই একজন বাবা কে হতে পারে।
– জুলি হেবার্ট

০৬।  আমার শৈশবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ছিল আমার বাবা।

-ডিফরেস্ট কেলি

০৭। বাবার ঋণ কখনও শোধ করতে যেও না, কারণ সাগরের জল সেচে কখনও শেষ করা যায় না। তাই সব সময় একটা কাজ করে যেও; সেই ছোট্ট বেলা থেকে বাবা তোমাকে যেভাবে আগলে রেখেছে তুমি বড় হলে তাঁকে সেভাবেই আগলে রেখো।
– রেদোয়ান মাসুদ

০৮। আমি চিরবিদায় নিচ্ছি না, আমার সন্তানের মধ্যে আমি বেঁচে থাকব বহুদিন ।

-টমাস আটওয়ে।

০৯।  জগতে মাতা ও পিতার সেবা সুখকর। শ্রমণ ও পণ্ডিতদের পরিচর্যা জগতে সুখ দায়ক। বার্ধক্য পর্যন্ত শীল (নীতি) পালন সুখকর।শ্রদ্ধায় প্রতিষ্ঠিত হওয়াই সুখদায়ক। প্রজ্ঞালাভই সুখ জনক, পাপ না করাই সুখাবহ।

-গৌতম বুদ্ধ।

১০।  প্রত্যেক অসাধারণ মেয়ের পিছনেই একজন অসাধারণ বাবা রয়েছেন।

– প্রবাদ

আরও পড়ুন… মাকে নিয়ে উক্তি

১১। একজন লোক যখন বুঝতে পারে যে তার বাবা ঠিক ছিলেন, তখন তার একটি ছেলে আছে যে মনে করে সে ভুল।

 – চার্লস ওয়াডসওয়ার্থ

১২। কিছু বাবা একটি শিশুর আসন্ন জন্মকে একটি মহান যাত্রার শুরুর সাথে তুলনা করে।

-মার্কাস জ্যাকব গোল্ডম্যান

১৩। একজন সফল বাবা তার চেয়েও সফল একজন সন্তানকে তৈরি করেন।

-পিকচার কোটস। (বাবাকে নিয়ে ক্যাপশন)

১৪। আপনি বলতে পারেন আপনার বাবার জীবনের সেরা বছর কোনটি ছিল কারণ তারা সেই পোশাকের স্টাইলটিকে হিমায়িত করে এবং এটিকে বাইরে নিয়ে যায়।

– জেরি সিনফেল্ড

১৫। আমার বাবা আমাকে বলেননি কিভাবে বাঁচব। তিনি বেঁচে ছিলেন এবং আমাকে তাকে এটি করতে দেখতে দিন।

– ক্লারেন্স বুডিংটন কেল্যান্ড 

বাবা নিয়ে বাণী : 

১৬। মেয়েদের কাছে বাবার মানেই ভালোবাসার আরেক নাম।

-ফ্যানি ফার্ন।

১৭পৃথিবীতে একটি মেয়েকে তার বাবার চেয়ে কেউ বেশি ভালোবাসতে পারবে না।

-মাইকেল রাত্নাডিপাক।

১৮।আমার বাবা কে ছিলেন তাতে কিছু যায় আসে না; আমার মনে আছে সে কে ছিল এটা গুরুত্বপূর্ণ।

 – অ্যান সেক্সটন

১৯। বৃদ্ধ হওয়া পিতার কাছে কন্যার চেয়ে প্রিয় আর কিছুই নয়।

-ইউরিপিডিস

২০।  একজন বাবার হওয়া উচিত তার ছেলের কাছে প্রথম হিরো এবং এবং একটি মেয়ের কাছে তার প্রথম ভালোবাসা।

– পিক্সেল কোটস

২১।  একজন বাবার হৃদয় হল প্রকৃতির এক অপার স্থান।

-এন্টনি ফ্রানকোই প্রিভোস্ট।

২২। আমি মনে করি আমার মা এটি সবচেয়ে ভাল করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘ছোট মেয়েরা তাদের বাবার হৃদয় নরম করে।

 – পল ওয়াকার (বাবাকে নিয়ে স্ট্যাটাস)

২৩।  একজন বাবাকে তার মেয়ের কাছে এতটা আদর্শ হওয়া উচিত যে আদর্শ যা দেখে সেই মেয়ে পৃথিবীর অপর সকল ছেলেকে যাচাই করবে।

-জর্জ ই. ল্যাং।

২৪। বাবার মস্তিষ্কে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি খেলা করে সেটি হলো সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করে যাওয়া আর সন্তানদের মস্তিষ্কে সবচেয়ে বেশি খেলা করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে সুন্দর একজন জীবনসঙ্গী পাওয়া।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৫। কেবল সেরা বাবাই তাদের সন্তানদের উড়তে দেন। শুধুমাত্র সবচেয়ে প্রিয় শিশুরা উড়ে যাবে। আমাকে ডানা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।”

– অজানা

২৬। যে কোন পুরুষই বাবা হতে পারে তবে প্রকৃত বাবা হতে কিছুটা বিশেষত্ব দরকার।

-অ্যানি গেডেস।

.২৭। একজন বাবা তার সন্তানকে ততটাই ভালো বানাতে চান যতটা তিনি হতে চেয়েছিলেন।

-ফ্রাংক এ. ক্লার্ক।

বাবাকে নিয়ে পৃথিবীর সেরা উক্তি: 

২৮। একজন বাবার হওয়া উচিত তার ছেলের কাছে প্রথম হিরো এবং এবং একটি মেয়ের কাছে তার প্রথম ভালোবাসা।

– পিক্সেল কোটস

.২৯।বাবা, ড্যাডি,পাপ্পা আপনি তাদের যাই বলুন না কেন তারা আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে এবং তারা সেই ব্যক্তি যাকে আমরা দেখতে চাই।

-ক্যাথরিন পালসিফার

৩০।একজন বাবা এমন একজন ব্যক্তি যাকে আপনি যতই লম্বা হন না কেন তার দিকে তাকান।

 – অজানা

৩১।  একজন বাবা বলে না যে সে তোমাকে ভালোবাসে বরং তিনি দেখিয়ে দেন যে তিনি তোমাকে ভালোবাসে।

-দিমিত্রি থে স্টোনহার্ট।

৩২।  আমার বাবা আমাকে সেই মহৎ জিনিসটা দিয়েছে, যা খুব কম লোকই কাউকে দিতে পারে তিনি আমার উপর বিশ্বাস রেখেছেন।

-জিম ভালভানো।

৩৩।  ছেলে, অনেক সময় একজন মানুষকে তার পরিবারকে রক্ষা করার জন্য এমন কিছু করতে হয় যা সে পছন্দ করে না।” -রালফ মুডি

.৩৪। আমি বলতে লজ্জা বোধ করি না যে আমার দেখা কোন মানুষই আমার বাবার সমান ছিল না, এবং আমি অন্য কোন মানুষকে এতটা ভালোবাসিনি।
– হেডি লামার

৩৫।  আমার বাবা, তিনি পাথরের মতো ছিলেন, যে লোকটির কাছে আপনি প্রতিটি সমস্যা নিয়ে গেছেন।
– গুইনেথ প্যালট্রো

৩৬। এটি শুধু তখনই যখন আপনি বড় হন ও তার কাছ থেকে সরে যান – বা তাকে আপনার নিজের বাড়িতে রেখে যান – তবেই আপনি তার মহত্ত্ব পরিমাপ করতে পারেন এবং পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারেন।

 – মার্গারেট ট্রুম্যান

৩৭।   বাবা হওয়ার জন্য ধৈর্য, ভালোবাসা এবং ‘আমার সম্পর্কে’ মনোভাব ত্যাগ করতে হবে।
– ক্যাথরিন পালসিফার

৩৮। একটা মেয়ের জীবনে বাবায় হলে প্রথম পুরুষ এবং তিনি হলেন সবচেয়ে অনুপ্রেরণাদায়ক পুরুষ।

-ডেভিড জেরেমিয়াহ।

৩৯। বাবাকে কখনও ভুলে যেও না যদিও তুমি পুরো বিশ্বের শ্বাসনকর্তা হও।

-অজানা

৪০। বাবা ছেলের ভালোবাসার থেকেই কিছুই বড় হতে পারে না।

-ড্যান ব্রাউন।

বাবাকে নিয়ে ক্যাপশন

আপনার পিতার সেরা অংশগুলি আপনার সেরা অংশ। কখনোই অতীত ভুল্বেন না।

একজন পিতার ভালোবাসা চিরন্তন ও অন্তহীন।

বাবার তুলনা বাবা-ই, অন্য কেউ সেখানে স্থান পেতে পারে না।

একজন বাবা আপনার অর্ধেক, তাই তিনি আপনাকে আপনার চেয়েও ভালো জানেন। জীবনে তার প্রজ্ঞার উপর নির্ভর করুন।

একজন বাবা তার অংশের যোগফলের চেয়ে বেশি। তিনি পরিবারের আত্মা।

বাবা ছাড়া জীবন লবনহীন তরকারির মতো।

বাবা যখন কথা বলেন, তখন তার সন্তানরা তার কণ্ঠে সব কিছুর চেয়ে ভালোবাসা শুনতে পায়।

বাবা হলেন সেই নোঙ্গর যার উপর তার সন্তানরা দাঁড়িয়ে থাকে।

বাবাকে নিয়ে স্ট্যাটাস

বাবার সাথে বেয়াদবি করবে না। কারণ তার সাথে বেয়াদবি করলে তোমার জীবনে কোনো উন্নতি হবে না। আর হলেও সেটা চিরস্থায়ী হবে না।

এমনকি সেরা বাবারাও ভুল করে। কিন্তু তাদের সন্তানদের প্রতি তাদের ভালোবাসার কোনো ভুল নেই।

পিতা ও সন্তানদের মধ্যে বিশেষ সম্পর্কের জন্য স্বর্গকে ধন্যবাদ।

বাবারা এমন পুরুষ যারা তাদের সন্তানদের মধ্যে বিশ্বের আশা ও স্বপ্ন স্থাপন করার সাহস করেন।

বাবারা ধৈর্যশীল, দয়ালু ও প্রেমময়।  

বাবা হলেন আপনার প্রথম বন্ধু ও আপনার জীবনের শেষ প্রেম।

বাবারা তাদের সন্তানদের সাথে জ্ঞান ভাগ করে নেয় এই আশায় যে তারা এটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়।

বাবা হলেন আমাদের আদর্শ। বাবা ছাড়া জীবনটা আসলেই অনেক কষ্টের। তাই বাবাকে নিয়ে বাণী বা উক্তি লিখতে বা পড়তে গেলে আমরা আবেগ তাড়িতে হয়ে যায়। বাবাকে নিয়ে উক্তি আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা দেয় অনেক কিছু মনে করিয়ে দেয়। আমরা অনেকেই বাবা মাকে ভুলে যাই, তাদের জন্য বেশি বেশি বাবাকে নিয়ে উক্তি বা মাকে নিয়ে উক্তি পড়া উচিত। 

 

 

 

১০৫+ মোটিভেশনাল উক্তি, মোটিভেশন নিয়ে সেরা বাণী, মোটিভেশনাল ক্যাপশন, স্ট্যাটাস

মোটিভেশনাল উক্তি, মোটিভেশনাল ক্যাপশন, মোটিভেশন নিয়ে স্ট্যাটাস, সেরা মোটিভেশনাল বাণী: মোটিভেশনাল উক্তি একজন মানুষকে মোটিভেট করে কিন্তু শুধু মোটিভেশনাল উক্তি বা মোটিভেশনাল ক্যাপশন পড়লেই হবে না, পড়ে সেই মতো কাজ করতে হবে তাহলেই জীবনে উন্নতি করা যায়। অনেকে আবার মোটিভেশনাল ক্যাপশন দিয়ে ফেসবুকে মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস দেয়। কিন্তু বাস্তবে কাজ করে না। তাতেও আসলে কোনো লাভ নেই। মানুষ অনেক কিছুই বোঝে কিন্তু কি করবে সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না আর এজন্যই বেশি বেশি বই পড়তে হয় জানতে হয়। হয়তো কোন একটি মোটিভেশনাল বাণী-ও একজন মানুষের জীবনকে ঘুরেই দিতে পারে যদি সে আত্ম প্রত্যয়ী হয়। তাছাড়া মানুষ দুঃখ কষ্ট বা হতাশার সময় নিজের উপর আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে, তখন মোটিভেশনাল উক্তি বা মোটিভেশ্নাল ক্যাপশন-গুলো তাদের ভিতরকে জাগ্রত করতে পারে। নিজেকে আবার নতুন করে বুঝতে শিখে, হতাশাকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যায় সামনের দিকে। তাই আমাদের উচিত মোটিভেশনাল উক্তি বা মোটিভেশনাল বাণী পড়া।  সকল বাধা মোকাবেলা করতে, শেখার জন্য আপনার অনুপ্রেরণা পুনরায় আবিষ্কার করতে ও যেকোনো বাধার পরে চালিয়ে যেতে শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের মোটিভেশনাল উক্তি, মোটিভেশনাল বাণী-র তালিকা দেখুন। আপনি যখন আপনার পড়াশোনার সময় সংগ্রাম করছেন তখন আপনাকে ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনতে আমরা পঞ্চাশটি শক্তিশালী উক্তি সংগ্রহ করেছি। শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের অনুপ্রেরণামূলক উক্তি অন্বেষণ করুন ও এমন শব্দগুলি খুঁজুন যা আপনাকে নাড়া দেয়।। আপনি কেন শেখার এই পথে যেতে বেছে নিয়েছেন এবং আপনাকে সান্ত্বনা প্রদান করতে এই মোটিভেশনাল উক্তি(Bangla Motivational Quotes) গুলো ব্যবহার করুন।    

 

মোটিভেশনাল উক্তি:

১। স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরনের প্রত্যাশা, মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।

– এ পি জে আব্দুল কালাম

২। মনোবল মানুষকে মৃত্যুপথ থেকেও ফিরিয়ে আনতে পারে। সুতরাং যার মনোবল যত বেশি তার তার ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা তত কম।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩। পৃথিবীতে কোনো মেয়েই ছয়টা গাড়ীর মালিক ছেড়ে সিক্স প্যাক ওয়ালা ছেলেদের সাথে যাবে না, তাই জিমে যাওয়া বন্ধ করে কাজে যাও।

– রবার্ট মুগাবে

৪। আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, কিন্তু যদি গরীব থেকেই মারা যান তবে সেটা আপনার দোষ।

– বিল গেটস

৫। ক্ষমতা হলো সূর্যের আলোর মতো, তাতে কেউ আলোকিত হয় আবার কেউ পুড়ে শেষ হয়ে যায়। 

-রেদোয়ান মাসুদ

৬। কখনো ভেঙে পড়ো না। পৃথিবীর যা কিছু হারিয়ে যায়, অন্য কোন রূপে সেটি ঠিকই আবার ফিরে আসে জীবনে।

-মাওলানা জালাউদ্দিন রুমি।

৭। আপনার দর্শন ও স্বপ্নকে নিজের সন্তানের মত লালন করুন কারণ এগুলোই আপনার চূড়ান্ত অর্জনের প্রতিচিত্র হয়ে উঠবে।

-নেপোলিয়ন হিল

৮। শুধু জ্ঞান, বুদ্ধি ও মেধা দিয়ে কখনো জাতির ভাগ্য বদল করা যায় না যদি সেখানে দেশপ্রেম না থাকে।

-রেদোয়ান মাসুদ

৯। তোমার স্বপ্ন আর তোমার মাঝে দাঁড়িয়ে আছে কেবল একটি জিনিস- সেটি হচ্ছে অজুহাত! যে মুহূর্ত থেকে তুমি নিজেকে অজুহাত দেখানো বন্ধ করে কাজ শুরু করবে সে মুহূর্ত থেকে তোমার স্বপ্ন আর স্বপ্ন থাকবে না- সেটি বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করবে!

– জর্ডান বেলফোর্ট 

আরও পড়ুন… বাবাকে নিয়ে উক্তি 

১০। একজন গড়পড়তার মানুষ কথা বলে। একজন ভাল মানুষ ব্যাখ্যা করে। একজন উর্ধ্বতন মানুষ কাজ করে দেখায়। একজন সেরা মানুষ অন্যদেরকে প্রেরণা যোগায় যাতে তারা নিজেরাই কাজকে নিজের মত করে দেখতে পারে।

-হার্ভি ম্যাকে

১১। আপনি জীবনে যা চান তা আপনি পেতে পারেন যদি আপনি অন্যদেরকে তাদের চাওয়া নিশ্চিত করতে সাহায্য করে থাকেন।

-জিগ জিগলার

১২। একবার পরীক্ষায় কয়েকটা বিষয়ে আমি ফেল করেছিলাম কিন্তু আমার বন্ধু সব বিষয়েই পাশ করে। এখন সে মাইক্রোসফটের একজন ইঞ্জিনিয়ার আর আমি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা।

– বিল গেটস

১৩। মেধা থাকলেই তাকে মেধাবী বলা যায় না, মেধাবী হলো সে-ই যার মেধা না থাকা সত্ত্বেও চেষ্টা দিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৪। যদি আমাকে একটি সমস্যা সমাধানের জন্য এক ঘন্টা বেঁধে দেয়া হয়, আমি ৫৫ মিনিট সমস্যাটা নিয়ে চিন্তা করি এবং বাকি ৫ মিনিট সমাধানটা নিয়ে চিন্তা করি।

– অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

১৫। দুঃসময়ের অন্ধকার কখনো কখনো আমাদের জীবনের সবচেয়ে উজ্জ্বল মুহূর্তটির দ্বার খুলে দেয়।

– অ্যানোনিমাস

১৬। কখনো হাল ছেড়ে দিও না! এখনকার এই দাঁতে দাঁত চেপে করা কষ্টগুলো তোমাকে বিজয়ীর খেতাব দেবে সারাজীবনের জন্য।

– মোহাম্মদ আলী 

১৭। যতবার আমি ব্যর্থ হই এবং চেষ্টা চালিয়ে যাই তার উপর সরাসরি নির্ভর করে আমি কতবার সফল হতে পারব।

-টম হপকিন্স

১৮। আমার অভিধানে “অসম্ভব” নামে কোন শব্দ নেই

– নেপোলিয়ন বোনাপার্ট

১৯। এই বিশ্বে স্থায়ী কিছুই না, এমনকি আমাদের সমস্যাগুলোও না

– চার্লি চ্যাপলিন (মোটিভেশনাল ক্যাপশন)

২০। জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।  

-রেদোয়ান মাসুদ

মোটিভেশনাল ক্যাপশন:

২১। জীবনটাকে নতুন করে আবিষ্কার করার জন্য কখনো কখনো সব ছেড়েছুড়ে হারিয়ে যেতে হয়!

– এরল ওজমান 

আরও পড়ুন… মাকে নিয়ে উক্তি

২২। সহজে জেতার আনন্দ কোথায়? বাধা যত বিশাল, বিজয়ের আনন্দও ততোই বাঁধভাঙ্গা!

-পেলে

২৩। নিজের লক্ষ্য ও স্বপ্নকে আপনার আত্মার সন্তান হিসেবে লালন করুন, এগুলোই আপনার চূড়ান্ত সাফল্যের নকশা হবে

– নেপোলিওন হিল

২৪। আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।

– এ পি জে আব্দুল কালাম

২৫। অভিজ্ঞতা- এই জিনিসটি কেউ কাউকে শেখাতে পারে না। তোমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষটি পরামর্শ দিতে পারেন, কিন্তু যতক্ষণ না নিজে অভিজ্ঞতাটি অর্জন করছো বিষয়টি তুমি সত্যিকার উপলব্ধি করতে পারবে না।

– অ্যানোনিমাস

২৬। পারিব না’ একথাটি বলিও না আর, কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার; পাঁচজনে পারে যাহা, তুমিও পারিবে তাহা, পার কি না পার কর যতন আবার একবার না পারিলে দেখ শতবার।

– কালীপ্রসন্ন ঘোষ

২৭। তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্রমাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ।

– অ্যানোনিমাস

২৮। জীবন মানে নিরন্তর ছুটে চলা.. পদে পদে বাধা-বিপত্তি, প্রতিকূলতায় রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত হওয়া, সে ক্ষত মুছে আবার প্রবল আগ্রাসে ঝাঁপিয়ে পড়া.. সংগ্রাম এবং সাফল্য – এই তো জীবন!

– রয় টি বেনেট 

২৯। মানুষের মন যেদিনই ক্লান্ত হয় সেদিনই তার মৃত্যু হয়। 

-রেদোয়ান মাসুদ

৩০। জীবনে অনেক বিষয় আছে যেগুলো তোমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে এবং সেগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোরও মানে হয়না, কারণ এর বাইরেও তোমার হাতে হাজার হাজার জিনিস রয়েছে যেগুলো তুমি বিজয় করতে পারো!

– রয় টি বেনেট 

৩১। প্রত্যেকের জীবনের একটা গল্প আছে। অতীতে ফিরে গিয়ে গল্পের শুরুটা কখনো পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, কিন্তু কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তুমি গল্পের শেষটা চাইলেই নতুন করে সাজিয়ে তুলতে পারো।

– ছিকো জাভিয়ার 

৩২। আপনি যে নতুন একটি কাজ হাতে নিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করেই সত্যিকারের সিদ্ধান্তের মাপকাঠি ধরা হয়। যদি হাতে কোন কাজ না থাকে, তাহলে আপনি এখনও আপনার সত্যিকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেননি।

-টনি রবিনস (অনুপ্রেরণামূলক উক্তি) 

৩৩। জীবনে আমি হাজার হাজার ভুল করেছি, হাজারবার হোঁচট খেয়েছি- এবং সেটি নিয়ে আমি গর্বিত! প্রত্যেকটি ভুল, প্রত্যেকবার হোঁচট খাওয়া আমাকে গড়ে তুলেছে আরো শক্তিশালী, আরো পরিণত করে।

  • ড্রিউ বেরিমোরে 

৩৪। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে ব্যর্থ হওয়ার একটি মাত্র উপায় আছে আর তা হল ঝুঁকি না নেওয়া।

– মার্ক জাকারবার্গ

৩৫। পৃথিবীর সুন্দরতম জিনিসগুলো হাতে ছোঁয়া যায় না, চোখে দেখা যায় না, সেগুলো একমাত্র হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়- ভালবাসা, দয়া, আন্তরিকতা।

-Helen Keller

৩৬। বাঁচার মতো বাঁচতে জানলে জীবনটা অসম্ভব রোমাঞ্চকর একটি অভিযান, আর একদম ঝুঁকিহীন জীবন সে তো মুরগির খোঁয়াড়ে ধুঁকে ধুঁকে টিকে থাকা।

– অ্যানোনিমাস

৩৭। নিজের থেকে বড় কিছু তৈরি করার জন্য আপনার মধ্যে সব সক্ষমতাই রয়েছে।

-সেথ গডিন

৩৮। তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে হবে অন্যদের অধীনে- তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য।

– অ্যানোনিমাস (মোটিভেশন নিয়ে ক্যাপশন)

৩৯। কী বলা হচ্ছে”, সেটি হৃদয়ে ধারণ করো, “কে বলছে” সেটি বিবেচ্য নয়। পথের ভিখারীও কখনো তোমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান পরামর্শ দিতে পারে।

– অ্যানোনিমাস

৪০। সাময়িক প্রয়োজন দীর্ঘ সময়ের দুঃখের কারণ।

 – রেদোয়ান মাসুদ

মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস:

৪১। হতাশা একটি বিলাসিতা। হতাশার জায়গাটি আজ থেকে দখল করুক কাজ শেষের তৃপ্তিমাখা ক্লান্তি।

– অ্যানোনিমাস

৪২। আমাদের জন্য যে জীবন অপেক্ষা করছে তা পেতে আমাদের পরিকল্পনা করা জীবন ছেড়ে দিতে ইচ্ছুক হতে হবে।

– জোসেফ ক্যাম্পবেল

৪৩। আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যদি দুই পর্বতের নিচে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছে যাবে। আর আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয় নি, তা যদি দুই ঠোঁটের মাঝে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছবে না!

-ইমাম গাজ্জালী

৪৪। পৃথিবীটা হচ্ছে একটি আয়নার মতো- তুমি সবার সাথে যেমন ব্যবহার করবে যেমন মনোভাব পোষণ করবে ঠিক তেমনটাই ফিরে পাবে প্রতিদানে।

– অ্যানোনিমাস  (অনুপ্রেরণামূলক বাণী)  

৪৫। আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৪৬। ঘুমিয়েই কি কেটে যাবে একটি জীবন? জীবন হোক কর্মচাঞ্চল্যে ভরপুর, ছুটে চলার নিরন্তর অনুপ্রেরণা। বিশ্রাম নেওয়ার জন্য কবরের জীবন চিরকাল পড়ে রয়েছেই।

-হযরত আলী (রাঃ)

৪৭। তোমার মেধার ঘাটতি থাকতে পারে, কিন্তু তোমার চেয়ে বেশি পরিশ্রম অন্য কেউ করবে সেটি তো হতে দেওয়া যায় না- পরিশ্রম দিয়ে মেধার ঘাটতি অবশ্যই পুষিয়ে নেওয়া যায়, আমিই তার উদাহরণ!

-ডেরেকেট যেটার 

৪৮। ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।

– সংগৃহীত

৪৯। জীবনে সবকিছু একবার হলেও চেষ্টা করে দেখা উচিত। স্রষ্টা প্রতিটি মানুষকে কিছু না কিছু ক্ষেত্রে অনুপম দক্ষতা দিয়ে পাঠিয়েছেন, তুমি সেটি কখনো জানতেও পারবে না যতদিন না তুমি সেটি চেষ্টা করে দেখছো।

– অ্যানোনিমাস

৫০। যে পুরুষ কখনো দুঃখকষ্ট ভোগ করেনি এবং পোড় খাওয়া মানুষ নয় মেয়েদের কাছে সে তেমন বাঞ্ছনীয় না । কারণ দুঃখকষ্ট পুরুষকে দরদি ও সহনশীল করে তোলে।

– ডেনিস রবিনস

৫১। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।

-রেদোয়ান মাসুদ

৫২। ব্যর্থ হওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়, ব্যর্থতা নতুন করে আবার শুরু করার প্রেরণা। হাল ছেড়ে দেওয়া মানেই হেরে যাওয়া।

– অ্যানোনিমাস

৫৩। জেগে ওঠো, সচেতন হও এবং লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত থেমো না।

– স্বামী বিবেকানন্দ

৫৪। সফল ব্যক্তি হওয়ার চেষ্টা করবেন না, বরং মূল্যবান ব্যক্তি হওয়ার চেষ্টা করুন।

-আলবার্ট আইনস্টাইন

৫৫। সফল হওয়ার সহজ উপায় হলো – কথা বলা ছেড়ে দেওয়া এবং শুরু করে দেয়া ।
– ওয়াল্ট ডিজনি

৫৬। মহান মন ধারনা নিয়ে আলোচনা করে; গড় মন ঘটনা নিয়ে আলোচনা করে; ছোট মন মানুষকে নিয়ে আলোচনা করে।

– এলেনর রুজভেল্ট (মোটিভেশন নিয়ে উক্তি)

৫৭। তোমার জন্ম হয়েছে পাখা নিয়ে, উড়ার ক্ষমতা তোমার আছে। তারপরও খোঁড়া হয়ে আছো কেন?
— মাওলানা জালাউদ্দিন রুমি

৫৮। আমি ব্যর্থ হইনি। আমি মাত্র ১০ হাজার টি উপায় খুঁজে পেয়েছি যা কাজ করবে না।

-টমাস এ এডিসন

৫৯। সাফল্যের রাস্তা এবং ব্যর্থতার রাস্তা প্রায় একই রকম ।

– কলিন আর ডেভিস

৬০। সমাপ্তি মানেই শেষ নয়। ‘END’ শব্দটির মানে হচ্ছে ‘Effort Never Dies’ অর্থাৎ ‘প্রচেষ্টার মৃত্যু নেই’।

– এ পি জে আব্দুল কালাম

সেরা মোটিভেশনাল বাণী

৬১। একজন সফল মানুষ হলেন তিনি যে অন্যরা তার দিকে ছুড়ে দেওয়া ইট দিয়ে একটি দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করতে পারে।

– ডেভিড ব্রিঙ্কলি

৬২। আঘাত হলো এক ধরনের জ্বালানী।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬৩। জীবনে সমস্যার প্রয়োজন আছে। সমস্যা আছে বলেই সাফল্যে এতো আনন্দ।

– এ পি জে আব্দুল কালাম

৬৪। একটি সফল জীবনের পুরো রহস্য হল একজনের ভাগ্য কী তা খুঁজে বের করা এবং তারপরে তা করা।

-হেনরি ফোর্ড

৬৫। হতাশাবাদী রা প্রতিটি সুযোগেই অসুবিধা দেখেন। আর আশাবাদী রা প্রতিটি অসুবিধাতেই সুযোগ দেখেন ।
– উইনস্টন চার্চিল

৬৬। আপনি যদি জাহান্নামের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তবে চালিয়ে যান।

-উইনস্টন চার্চিল

৬৭। সফলতাই শেষ নয়; ব্যর্থতা মানেই ক্ষতি নয়: এটি কাজ চালিয়ে যাওয়ার সাহস ।
– উইনস্টন এস চার্চিল

৬৮। কল্পনায় সফল হওয়ার চেয়ে বাস্তবে ব্যর্থ হওয়া ভালো ।

– হারমান মেলভিল

৬৯। আপনার সম্পর্কে একটা ম্যুভিতে কি বলা হল কিংবা আপনি কী বলছেন, তাতে অন্যরা খুব একটা গুরুত্ব দিবে না। আপনি কী করেছেন, সবাই সেটি দেখতে চায়।

– মার্ক জাকারবার্গ

৭০। যারা যথেষ্ট পাগল মনে করে যে তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে, তারাই করে।

– বেনামী

৭১। শুধু সামনে এগিয়ে যাও; কে কী বলছে- তাতে কান দিও না। নিজের ভালোর জন্য যা করতে হবে, করতে থাকো।

– জনি ডেপ

৭২। দুই ধরণের লোক রয়েছে যারা আপনাকে বলবে যে- আপনি কখনই সফল হতে পারবেন না: এক- যারা চেষ্টা করতে ভয় পায় এবং দুই- যারা আপনার সফলতা কে ভয় পায় ।
– রে গোফোর্থ

৭৩। হাটো, যতোবার হোঁচট খাবে ততবেশি শক্তিশালী হবে।

-অজানা

৭৪। আমরা শুধু সামনের দিকেই এগিয়ে যেতে পারি, নতুন দরজা খুলে দিতে পারি, নতুন নতুন আবিষ্কার করতে পারি- কারণ আমরা কৌতুহলী। আর এই কৌতুহলই আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা।

-ওয়াল্ট ডিজনি

৭৫। যে জীবনে কোনদিন ভুল মানুষের সাথে চলেনি সে কখনো শুদ্ধ হতে পারে না।

– রেদোয়ান মাসুদ

৭৬। জীবনের অর্থ হল আপনার উপহার খুঁজে বের করা। জীবনের উদ্দেশ্য হল তা দেওয়া।

-বেনামী

৭৭। আপনি যদি রিস্ক নিতে অপছন্দ করেন, তাহলে আপনি স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে শিখুন।

— জিম রোহান

৭৮। যা পারো তাই করো তবুও বসে থেকো না।

-অজানা

৭৯। যারা পরিশ্রমী, তাদের জন্য কোন কিছুই জয় করা অসাধ্য নয়। শিক্ষিত কোন ব্যক্তির জন্য কোন দেশই বিদেশ নয়। মিষ্টভাষীদের কোন শত্রু নেই।

– চাণক্য

৮০। জীবনের ১০% হলো ঘটনা আর বাকি ৯০% ভাগ হলো আপনি জীবনের ঘটনাগুলোর প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া করেন।

— চার্লস আর. সুইনডল।

বিখ্যাত মোটিভেশনাল উক্তি

৮১। যখন আপনি ভুল জিনিসগুলিকে তাড়া করা বন্ধ করেন, আপনি সঠিক জিনিসগুলি আপনাকে ধরার সুযোগ দেন।

– ললি দশকাল (মোটিভেশন নিয়ে স্ট্যাটাস)

৮২। সব শক্তিই আপনার মধ্যে আছে সেটার উপর বিশ্বাস রাখুন, এটা বিশ্বাস করবেন না যে আপনি দুর্বল। দাঁড়ান এবং আপনার মধ্যেকার দৈবত্বকে চিনতে শিখুন।

– স্বামী বিবেকানন্দ

৮৩। আমি বিশ্বাস করি যে কারোরই একমাত্র সাহসের প্রয়োজন হল আপনার নিজের স্বপ্ন অনুসরণ করার সাহস।

– অপরাহ উইনফ্রে

৮৪।  কাজ চিরকালই ধীরে ধীরে হয়ে এসেছে, চিরকালই ধীরে হবে; এখন ফলাকাঙ্ক্ষা ত্যাগ ক’রে শুধু কাজ করেই খুশী থাকো; সর্বোপরি, পবিত্র ও দৃঢ়-চিত্ত হও এবং মনে প্রাণে অকপট হও—ভাবের ঘরে যেন এতটুকু চুরি না থাকে, তা হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

– স্বামী বিবেকানন্দ

৮৫। কোনও মাস্টারপিস কখনও অলস শিল্পী দ্বারা তৈরি হয়নি।

– বেনামী (মোটিভেশনাল উক্তি) 

৮৬। বিশ্বাস হচ্ছে সফল্য আর্জনের সিঁড়ি।

– রেদোয়ান মাসুদ

৮৭। যদি কোনদিন, আপনার সামান্য কোনো সমস্যা না আসে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনি ভুল পথে হাটছেন।

– স্বামী বিবেকানন্দ

৮৮। সুখ হল একটি প্রজাপতি, যাকে অনুসরণ করলে সর্বদা আপনার উপলব্ধির বাইরে থাকে, কিন্তু যা, যদি আপনি চুপচাপ বসে থাকেন তবে তা আপনার উপরে উঠতে পারে।

– নাথানিয়েল হাথর্ন

৮৯। তুমি যেখানে দাঁড়িয়ে আছো সেখান থেকেই শুরু করো, তোমার যা আছে সেটাই ব্যবহার করো আর যেটুকু পারো, সেটাই করো।

— অর্থার অ্যাশে।

৯০। কৃতকার্য হবার মতো শিক্ষা যাদের নেই, যারা কেবলমাত্র দৈবক্রমেই কৃতকার্য হয়ে ওঠে, তাদের সেই কৃতকার্যতাটা একটা বিষম বালাই।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৯১। আপনি যদি এটি সহজভাবে ব্যাখ্যা করতে না পারেন তবে আপনি এটি যথেষ্ট ভালভাবে বুঝতে পারবেন না।

– আলবার্ট আইনস্টাইন

৯২। যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৯৩। নতুন দিনের সাথে সাথে নতুন নতুন শক্তি এবং নতুন চিন্তাধারাো চলে আসে।

— ইলানর রুজভেল্ট।

৯৪। মন অনেক কিছুই চাইবে কিন্তু তা বিবেক দিয়ে বিচার করবে। তাহলেই তুমি বুঝবে কোনটা তোমার করা উচিত আর কোনটা করা উচিত নয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

মোটিভেশন নিয়ে উক্তি, বাণী

৯৫। জীবন নিজেকে খুঁজে পাওয়ার জন্য নয়, জীবন নিজেকে তৈরি করা।

– ললি দশকাল

৯৬। আমরা যা ভাবি তাই হয়ে উঠি।

– আর্ল নাইটিঙ্গেল

৯৭। আশাবাদ হল একটি গুণ যা সাফল্য এবং সুখের সাথে অন্য যেকোনটির চেয়ে বেশি জড়িত।

– ব্রায়ান ট্রেসি

৯৯। যারা এমন পাগল মনে করে যে তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে, তারাই করে।

– রব সিল্টানেন

১০০। জীবন মানেই যু’দ্ধ।

-অজানা

১০১। অন্য লক্ষ্য স্থির করার বা একটি নতুন স্বপ্ন দেখার জন্য আপনি কখনই খুব বেশি বয়সী নন।

– সিএস লুইস

১০২। কোনো কিছু পরিস্রম ছাড়া অর্জন হয় না, তা লেগে পড়ো।

-অজানা

১০৩। সময়ের সাথে ভেসে যেও না। স্রোতের অনুকূলে সবাই-ই যায় কিন্তু তাদের কেউ মনে রাখে না। যারা স্রোতের প্রতিকূলে সাঁতরায় এবং সময়ের সঠিক ব্যবহার করে তারাই জয়ী হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১০৪। এটি একটি কঠিন কাজের শুরুতে আমাদের মনোভাব যা অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বেশি, এর সফল ফলাফলকে প্রভাবিত করবে।

– উইলিয়াম জেমস

১০৫। পাগলামি এবং প্রতিভার মধ্যে দূরত্ব শুধুমাত্র সাফল্য দ্বারা পরিমাপ করা হয়।

– ব্রুস ফেয়ারস্টাইন

১০৬। আমাদের কাছে যা তিক্ত পরীক্ষা বলে মনে হয় তা প্রায়ই ছদ্মবেশে আশীর্বাদ।

-অস্কার ওয়াইল্ড 

আরও পড়ুন… ভালোবাসা নিয়ে উক্তি

মোটিভেশনাল উক্তি বা মোটিভেশনাল বাণী আমাদের অনুপ্রাণিত করতে সাহায্য করতে পারে ও যখন আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় তখন জীবন ও কাজের প্রতি একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে সাহায্য করে। তারা ইতিবাচক চিন্তার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে তা করে। আমাদের মস্তিস্ককে ইতিবাচকভাবে চিন্তা করার জন্য পুনর্গঠন করা একটি সুখী ও সফল জীবনযাপনের একটি মূল পদক্ষেপ। আপনি একটি পছন্দ করেন যখন আপনি সিদ্ধান্ত নেন যে কোন প্রদত্ত পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবেন। আপনি যদি (কখনও কখনও অবচেতনভাবে) অভিযোগ করার জন্য ও নেতিবাচকভাবে চিন্তা করার জন্য বেছে নেন, আপনার স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হবে প্রতিটি পরিস্থিতির নেতিবাচক দিকগুলির উপর নির্ভর করা।

Exit mobile version